গ্রামে ঢুকে পড়েছিল একটি ময়ুর। তাঁকেই আটকে রেখে উত্তক্ত করছিল গ্রামের যুবকরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় খবর যায় বন দফতরে। এরপরই পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ওই গ্রামে হানা দিয়ে আহত ময়ুরটিকে উদ্ধার করে বন দফতরের কর্মীরা। ঘটনাটি শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের অন্তর্গত ফাঁসিদেওয়া ব্লকের ভসিভিতা কালামজোত গ্রামে। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই চাঞ্চল্য ছড়ায় গোটা এলাকায়। ঘোষপুকুর বনবিভাগের রেঞ্জ অফিসার সনম ভুটিয়া জানান, ওই এলাকায় চা বাগান গুলিতে বেশ কয়েকটি ময়ূর রয়েছে। যেহেতু ভারতের জাতীয় পাখি হল ময়ূর, সেই কারণেই ময়ুর আটকে রাখা ও অত্যাচার করা দণ্ডণীয় অপরাধ। কেউ যদি ময়ুরের হেনস্থা করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও জানিয়েছেন, এটি একটি পুরুশ ময়ুর। আহত হলেও ময়ুরটি এখন ভালো আছে। তবে জাতীয় পাখির মূল্যবান লেজ বা পেখম কেটে নিয়েছে গ্রামবাসীরা। কে বা কারা নিয়েছে এটা করেছে তা জানতে তদন্ত চলছে। পুলিশ জানতে পেরেছে ময়ুরটিকে ধরে তাঁর পেখম কেটে নিয়েছে গ্রামেরই কয়েকজন যুবক, তাঁদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে পুলিশ।
গ্রামে ঢুকে পড়েছিল একটি ময়ুর। তাঁকেই আটকে রেখে উত্তক্ত করছিল গ্রামের যুবকরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় খবর যায় বন দফতরে। এরপরই পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ওই গ্রামে হানা দিয়ে আহত ময়ুরটিকে উদ্ধার করে বন দফতরের কর্মীরা। ঘটনাটি শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের অন্তর্গত ফাঁসিদেওয়া ব্লকের ভসিভিতা কালামজোত গ্রামে। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই চাঞ্চল্য ছড়ায় গোটা এলাকায়। ঘোষপুকুর বনবিভাগের রেঞ্জ অফিসার সনম ভুটিয়া জানান, ওই এলাকায় চা বাগান গুলিতে বেশ কয়েকটি ময়ূর রয়েছে। যেহেতু ভারতের জাতীয় পাখি হল ময়ূর, সেই কারণেই ময়ুর আটকে রাখা ও অত্যাচার করা দণ্ডণীয় অপরাধ। কেউ যদি ময়ুরের হেনস্থা করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও জানিয়েছেন, এটি একটি পুরুশ ময়ুর। আহত হলেও ময়ুরটি এখন ভালো আছে। তবে জাতীয় পাখির মূল্যবান লেজ বা পেখম কেটে নিয়েছে গ্রামবাসীরা। কে বা কারা নিয়েছে এটা করেছে তা জানতে তদন্ত চলছে। পুলিশ জানতে পেরেছে ময়ুরটিকে ধরে তাঁর পেখম কেটে নিয়েছে গ্রামেরই কয়েকজন যুবক, তাঁদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে পুলিশ।
Post a Comment
Thank You for your important feedback