তাঁর ফিল্মি কেরিয়ার শেষ করতে চেয়েছিল সলমন খানের পরিবার। এই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেছেন চিত্র পরিচালক অভিনব কাশ্যপ। ২০১০ সালে দাবাং ফিল্মের পরই তারা লাগাতার কুকথা বলে পিছনে লাগা শুরু করে। অভিনব লিখেছেন, সলমনের ভাই আরবাজ, সোহেল খান ও তাঁদের পরিবার নানাভাবে হয়রানি করে তাঁকে নিয়্ন্ত্রণে রাখতে চেষ্টা করায় তিনি দাবাং-২ থেকে সরে এসেছিলেন। তাঁর দ্বিতীয় ফিল্মের সময় আরবাজ সরাসরি প্রযোজক সংস্থার প্রধান রাজ মেহতাকে ফোল করে শাসিয়েছিলেন। পরের প্রযোজকের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা হয়েছিল। তাঁকে ৭ কোটি টাকা সইবাবদ নেওয়া অগ্রিম এবং সুদবাবদ ৯০ লাখের মতো ফেরত দিতে বাধ্য করা হয়েছিল। মানসিক অবসাদের জন্য তাঁর স্বাস্থ্য ভেঙে পড়ে। পরে বিবাহবিচ্ছেদও হয়। এনিয়ে তথ্যপ্রমাণসহ পুলিশের কাছে অভিযোগ করেত গেলেও তারা তাতে গুরুত্ব দেয়নি। তবে তিনি সুশান্ত সিং রাজপুতের মতো হাল ছেড়ে দেবেন না বলেও জানিয়েছেন অভিনব।
তাঁর ফিল্মি কেরিয়ার শেষ করতে চেয়েছিল সলমন খানের পরিবার। এই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেছেন চিত্র পরিচালক অভিনব কাশ্যপ। ২০১০ সালে দাবাং ফিল্মের পরই তারা লাগাতার কুকথা বলে পিছনে লাগা শুরু করে। অভিনব লিখেছেন, সলমনের ভাই আরবাজ, সোহেল খান ও তাঁদের পরিবার নানাভাবে হয়রানি করে তাঁকে নিয়্ন্ত্রণে রাখতে চেষ্টা করায় তিনি দাবাং-২ থেকে সরে এসেছিলেন। তাঁর দ্বিতীয় ফিল্মের সময় আরবাজ সরাসরি প্রযোজক সংস্থার প্রধান রাজ মেহতাকে ফোল করে শাসিয়েছিলেন। পরের প্রযোজকের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা হয়েছিল। তাঁকে ৭ কোটি টাকা সইবাবদ নেওয়া অগ্রিম এবং সুদবাবদ ৯০ লাখের মতো ফেরত দিতে বাধ্য করা হয়েছিল। মানসিক অবসাদের জন্য তাঁর স্বাস্থ্য ভেঙে পড়ে। পরে বিবাহবিচ্ছেদও হয়। এনিয়ে তথ্যপ্রমাণসহ পুলিশের কাছে অভিযোগ করেত গেলেও তারা তাতে গুরুত্ব দেয়নি। তবে তিনি সুশান্ত সিং রাজপুতের মতো হাল ছেড়ে দেবেন না বলেও জানিয়েছেন অভিনব।
Post a Comment
Thank You for your important feedback