করোনাজয়ী এক যুবকের বিয়ে হল হাওড়ার সঞ্জীবন হাসপাতালে। দাশনগর থানায় কর্মরত সিভিক ভলেন্টিয়ার সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিয়ে হয় গত ২ জুন। এরপরই তাঁর শরীরে থাবা বসিয়েছিল করোনা। ৩জুনই করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে সুপ্রিয়র। এরপর তাঁকে ভর্তি করা হয়েছিল সঞ্জীবন হাসপাতালে। ফলে বিয়ে হলেও হয়ে ওঠেনি বউভাত ও ফুলশয্যা। এবার করোনাজয় করে ফের সুস্থ হয়ে উঠলেন সুপ্রিয়। সুস্থ হওয়ার পরই মঙ্গলবার তাঁদের বিয়ের আয়োজন করল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সঞ্জীবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরেই বসে বিয়ের আসর। মৃদু স্বরে বেজে চলেছে রবীন্দ্রসঙ্গীত, চারিদিকে ফুলের সাজসজ্জা। গলায় রজনীগন্ধার মালা পড়ে নববধূর সাজে হাজির পিয়ালি বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু বরের অপেক্ষা। এরমধ্যেই বিবাহবাসরে হাজির হয় বর। মুখে মাস্ক ও ফেস শিল্ড, গায়ে আদ্দির পাঞ্জাবি। এরপরই লাজুক মুখে হল ফের একদফা মালাবদল। হাসপাতালেই তখন হাততালি দিচ্ছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক, নার্স থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যকর্মীরা। শঙ্খধ্বনি ও উলুধ্বনিতে মুখরিত হাসপাতালের গ্রাউন্ড ফ্লোর। নবযুগলকে বরণডালায় বরণ করে নিলেন মন্ত্রী নির্মল মাঝি ও হাসপাতালের কর্ত্রী ডালিয়া মিত্র। এরপরই হয় আংটিবদল। পরে দুজনকেই উপহার দিয়ে বিদায় জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। করোনাজয়ী স্বামীকে নিয়ে করোনা হাসপাতাল থেকেই নববধূর ঘরে ফেরা। এক অভিনব ঘটনার সাক্ষী থাকতে পেরে তখন উচ্ছ্বসিত হাসপাতালের কর্মীরাও। করোনাজয়ী স্বামীকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পেরে স্বভাবতই খুশি নববধূ পিয়ালি। আপাতত ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে বর সুপ্রিয়কে। তবে স্বামী-স্ত্রীর একসাথে থাকা বা ফুলশয্যায় কোনও বাধা নেই বলেই জানিয়ে দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
করোনাজয়ী এক যুবকের বিয়ে হল হাওড়ার সঞ্জীবন হাসপাতালে। দাশনগর থানায় কর্মরত সিভিক ভলেন্টিয়ার সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিয়ে হয় গত ২ জুন। এরপরই তাঁর শরীরে থাবা বসিয়েছিল করোনা। ৩জুনই করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে সুপ্রিয়র। এরপর তাঁকে ভর্তি করা হয়েছিল সঞ্জীবন হাসপাতালে। ফলে বিয়ে হলেও হয়ে ওঠেনি বউভাত ও ফুলশয্যা। এবার করোনাজয় করে ফের সুস্থ হয়ে উঠলেন সুপ্রিয়। সুস্থ হওয়ার পরই মঙ্গলবার তাঁদের বিয়ের আয়োজন করল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সঞ্জীবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরেই বসে বিয়ের আসর। মৃদু স্বরে বেজে চলেছে রবীন্দ্রসঙ্গীত, চারিদিকে ফুলের সাজসজ্জা। গলায় রজনীগন্ধার মালা পড়ে নববধূর সাজে হাজির পিয়ালি বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু বরের অপেক্ষা। এরমধ্যেই বিবাহবাসরে হাজির হয় বর। মুখে মাস্ক ও ফেস শিল্ড, গায়ে আদ্দির পাঞ্জাবি। এরপরই লাজুক মুখে হল ফের একদফা মালাবদল। হাসপাতালেই তখন হাততালি দিচ্ছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক, নার্স থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যকর্মীরা। শঙ্খধ্বনি ও উলুধ্বনিতে মুখরিত হাসপাতালের গ্রাউন্ড ফ্লোর। নবযুগলকে বরণডালায় বরণ করে নিলেন মন্ত্রী নির্মল মাঝি ও হাসপাতালের কর্ত্রী ডালিয়া মিত্র। এরপরই হয় আংটিবদল। পরে দুজনকেই উপহার দিয়ে বিদায় জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। করোনাজয়ী স্বামীকে নিয়ে করোনা হাসপাতাল থেকেই নববধূর ঘরে ফেরা। এক অভিনব ঘটনার সাক্ষী থাকতে পেরে তখন উচ্ছ্বসিত হাসপাতালের কর্মীরাও। করোনাজয়ী স্বামীকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পেরে স্বভাবতই খুশি নববধূ পিয়ালি। আপাতত ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে বর সুপ্রিয়কে। তবে স্বামী-স্ত্রীর একসাথে থাকা বা ফুলশয্যায় কোনও বাধা নেই বলেই জানিয়ে দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
Post a Comment
Thank You for your important feedback