করোনা সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছবে নভেম্বরের মাঝামাঝি। এমনই জানিয়েছে আইসিএমআরের বিশেষজ্ঞদের অপারেশনস রিসার্চ গ্রুপ। আট সপ্তাহের লকডাউনের জন্য তা পিক স্টেজ বা শীর্ষ সর্বোচ্চ অবস্থায় পৌছনো থেকে পিছিয়ে গিয়েছে। ওই সময়ে আইসোলেশন, আইসিইউ বেড ও ভেন্টিলেটরের চূড়ান্ত অভাব দেখা দেবে। তাদের মতে, লকডাউনের ফলে করোনা সংক্রমণ শীর্ষ পর্যায়ে যাওয়া ৩৪ থেকে ৭৬ দিন পিছিয়ে গিয়েছে। সেই সময় পাওয়া গিয়েছে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে ঢেলে সাজানোর জন্য। লকডাউনের পর স্বাস্থ্যব্যবস্থার ৬০ শতাংশ চাঙা করা হলে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে চাহিদা মেটানো সম্ভব হতে পারে। তারপরে আইসোলেশন বেড ৫ মাস, আইসিইউ ৪ মাস এবং ভেন্টিলেটরের প্রায় ৪ মাস অভাব থাকবে। তবে লকডাউন না হলে যে অবস্থা হত, তার থেকে তা এখন ৮৬ শতাংশ ভালো। সরকারের তরফে উদ্যোগে পরিকাঠামোর উন্নয়ন এবং চাহিদা কমানো যেতে পারে। গণস্বাস্থ্যের পরিধি ৮০ শতাংশ বাড়ানো গেলে মহামারি দমন করা যেতে পারে। রিপোর্ট অনুসারে, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হলে শীর্ষে পৌঁছনোর সময় সংক্রমণের হার ৭০ শতাংশ কমানো যেতে পারে। লকডাউনে মৃত্যুর হার ৬০ ভাগ কমানো গিয়েছে।
করোনা সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছবে নভেম্বরের মাঝামাঝি। এমনই জানিয়েছে আইসিএমআরের বিশেষজ্ঞদের অপারেশনস রিসার্চ গ্রুপ। আট সপ্তাহের লকডাউনের জন্য তা পিক স্টেজ বা শীর্ষ সর্বোচ্চ অবস্থায় পৌছনো থেকে পিছিয়ে গিয়েছে। ওই সময়ে আইসোলেশন, আইসিইউ বেড ও ভেন্টিলেটরের চূড়ান্ত অভাব দেখা দেবে। তাদের মতে, লকডাউনের ফলে করোনা সংক্রমণ শীর্ষ পর্যায়ে যাওয়া ৩৪ থেকে ৭৬ দিন পিছিয়ে গিয়েছে। সেই সময় পাওয়া গিয়েছে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে ঢেলে সাজানোর জন্য। লকডাউনের পর স্বাস্থ্যব্যবস্থার ৬০ শতাংশ চাঙা করা হলে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে চাহিদা মেটানো সম্ভব হতে পারে। তারপরে আইসোলেশন বেড ৫ মাস, আইসিইউ ৪ মাস এবং ভেন্টিলেটরের প্রায় ৪ মাস অভাব থাকবে। তবে লকডাউন না হলে যে অবস্থা হত, তার থেকে তা এখন ৮৬ শতাংশ ভালো। সরকারের তরফে উদ্যোগে পরিকাঠামোর উন্নয়ন এবং চাহিদা কমানো যেতে পারে। গণস্বাস্থ্যের পরিধি ৮০ শতাংশ বাড়ানো গেলে মহামারি দমন করা যেতে পারে। রিপোর্ট অনুসারে, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হলে শীর্ষে পৌঁছনোর সময় সংক্রমণের হার ৭০ শতাংশ কমানো যেতে পারে। লকডাউনে মৃত্যুর হার ৬০ ভাগ কমানো গিয়েছে।
Post a Comment
Thank You for your important feedback