ভারতের পথেই কি হাঁটছে আমেরিকা? এবার টিকটক সহ একগুচ্ছ চিনা মোবাইল অ্যাপ ব্যান করার চিন্তা ভাবনা করছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেশ। এমনটাই ইঙ্গিত দিলেন মার্কিন বিদেশসচিব মাইক পম্পেও। তিনি জানিয়েছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছু ঘোষণা করার আগে আমি আগবাড়িয়ে কিছু বলতে চাই না। তবে আমরা অবশ্যই বেশ কয়েকটি চিনা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ নিষিদ্ধ করার কথা ভাবছি। এবং সেটা করাও হবে’। উল্লেখ্য, ভারত সরকারও গত সপ্তাহে টিকটক সহ ৫৯টি চিনা মোবাইল অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে। বিগত কয়েকমাস ধরেই করোনা ছড়ানো ও হংকং পরিস্থিতি নিয়ে চিনের সঙ্গে সংঘাত বেঁধেছে আমেরিকার। এরসঙ্গেই চিনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে নেমেছে আমেরিকা। পাশাপাশি বেজিংয়ের সাম্প্রতিক কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়ে দুদেশের সম্পর্ক একেবারেই তিক্ত হয়ে উঠেছে। ফলে এই আবহে চিনা মোবাইল অ্যাপ নিষিদ্ধ করার ইঙ্গিত দিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশসচিব। সূত্রের খবর, মার্কিন কংগ্রেসের কয়েকজন সেনেটর বেশ কয়েকদিন ধরেই চিনা অ্যাপগুলি নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করছিলেন। তাঁদের অভিযোগ ছিল, ওই অ্যাপগুলির মাধ্যমে চিনা কমিউনিস্ট পার্টির কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করার কথা বলা হয়েছে। এখানেই আপত্তি জানিয়েছেন বেশ কয়েকজন মার্কিন সেনেটর। এখন দেখার হুমকি আদৌ কার্কর করে কিনা ট্রাম্প প্রশাসন।
ভারতের পথেই কি হাঁটছে আমেরিকা? এবার টিকটক সহ একগুচ্ছ চিনা মোবাইল অ্যাপ ব্যান করার চিন্তা ভাবনা করছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেশ। এমনটাই ইঙ্গিত দিলেন মার্কিন বিদেশসচিব মাইক পম্পেও। তিনি জানিয়েছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছু ঘোষণা করার আগে আমি আগবাড়িয়ে কিছু বলতে চাই না। তবে আমরা অবশ্যই বেশ কয়েকটি চিনা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ নিষিদ্ধ করার কথা ভাবছি। এবং সেটা করাও হবে’। উল্লেখ্য, ভারত সরকারও গত সপ্তাহে টিকটক সহ ৫৯টি চিনা মোবাইল অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে। বিগত কয়েকমাস ধরেই করোনা ছড়ানো ও হংকং পরিস্থিতি নিয়ে চিনের সঙ্গে সংঘাত বেঁধেছে আমেরিকার। এরসঙ্গেই চিনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে নেমেছে আমেরিকা। পাশাপাশি বেজিংয়ের সাম্প্রতিক কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়ে দুদেশের সম্পর্ক একেবারেই তিক্ত হয়ে উঠেছে। ফলে এই আবহে চিনা মোবাইল অ্যাপ নিষিদ্ধ করার ইঙ্গিত দিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশসচিব। সূত্রের খবর, মার্কিন কংগ্রেসের কয়েকজন সেনেটর বেশ কয়েকদিন ধরেই চিনা অ্যাপগুলি নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করছিলেন। তাঁদের অভিযোগ ছিল, ওই অ্যাপগুলির মাধ্যমে চিনা কমিউনিস্ট পার্টির কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করার কথা বলা হয়েছে। এখানেই আপত্তি জানিয়েছেন বেশ কয়েকজন মার্কিন সেনেটর। এখন দেখার হুমকি আদৌ কার্কর করে কিনা ট্রাম্প প্রশাসন।
Post a Comment
Thank You for your important feedback