আমহার্স্ট স্ট্রিটের পর অরবিন্দ সরণি। ফের পড়ে রইল করোনার দেহ। এবার মিষ্টির দোকানের ভিতরে। ১৭ ঘণ্টা পর শুরু হল দেহ উদ্ধারে প্রশাসনিক তৎপরতা। প্রশাসনের গাফিলতিতে হতবাক শহর। ১৯০ অরবিন্দ সরণি। দীর্ঘদিনের পুরনো মিষ্টির দোকান। এখানেই কাজ করতেন বছর ৬১-র ওই ব্যক্তি। গত কয়েকদিন ধরেই অসুস্থ বোধ করছিলেন। করানো হয় কোভিড টেস্ট। কিন্তু রিপোর্ট আসার আগেই ঘটে যায় ‘অঘটন’। বুধবার সন্ধেবেলা দোকানের মধ্যেই অসুস্থ বোধ করেন তিনি। নিয়ে যাওয়া হয় মেডিকেল কলেজে। সেখানে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। এরপর খবর দেওয়া হয় স্থানীয় থানায়। কিন্তু কোভিডের রিপোর্ট না এলে কিছুই করা যাবে না বলে জানানো হয় থানার তরফে। মৃতদেহ নিয়ে হন্যে হয়ে শেষমেষ মিষ্টির দোকানের মালিকের পরিবার ওই দোকানের ভিতরেই দেহ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। রাতভর সেখানেই পড়ে থাকে দেহ। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ফের থানায় যোগাযোগ করা হলেও কোনও লাভ হয়নি। এরপর খবর ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্কে পথ অবরোধ করে স্থানীয়রা। তারপরই শুরু হয় দেহ উদ্ধারের ‘তৎপরতা’। প্রশাসনের তরফে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় দেহ। বুধবার দুপুর পর্যন্ত দোকানেই কাজ করেছেন মৃত ব্যক্তি। চলেছে বেচাকেনাও। এই মুহূর্তে তীব্র আতঙ্কে ভুগছেন স্থানীয়রা। দীর্ঘক্ষণ ধরে দেহ এভাবে পড়ে থাকায় থানার বিরুদ্ধে উঠছে গাফিলতির অভিযোগ। কিছুদিন আগেই গড়িয়া লাশকাণ্ডে তোলপাড় হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। মৃতদেহের করুণ পরিণতি দেখে আঁতকে উঠেছিল রাজ্য। প্রশ্ন উঠেছিল দেহগুলি করোনা আক্রান্তদের দেহ নয় তো? এবার সত্যি সত্যিই করোনা আক্রান্তের দেহ নিয়ে ‘অমানবিক’ হওয়ার অভিযোগ উঠল প্রশাসনের বিরুদ্ধে।
আমহার্স্ট স্ট্রিটের পর অরবিন্দ সরণি। ফের পড়ে রইল করোনার দেহ। এবার মিষ্টির দোকানের ভিতরে। ১৭ ঘণ্টা পর শুরু হল দেহ উদ্ধারে প্রশাসনিক তৎপরতা। প্রশাসনের গাফিলতিতে হতবাক শহর। ১৯০ অরবিন্দ সরণি। দীর্ঘদিনের পুরনো মিষ্টির দোকান। এখানেই কাজ করতেন বছর ৬১-র ওই ব্যক্তি। গত কয়েকদিন ধরেই অসুস্থ বোধ করছিলেন। করানো হয় কোভিড টেস্ট। কিন্তু রিপোর্ট আসার আগেই ঘটে যায় ‘অঘটন’। বুধবার সন্ধেবেলা দোকানের মধ্যেই অসুস্থ বোধ করেন তিনি। নিয়ে যাওয়া হয় মেডিকেল কলেজে। সেখানে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। এরপর খবর দেওয়া হয় স্থানীয় থানায়। কিন্তু কোভিডের রিপোর্ট না এলে কিছুই করা যাবে না বলে জানানো হয় থানার তরফে। মৃতদেহ নিয়ে হন্যে হয়ে শেষমেষ মিষ্টির দোকানের মালিকের পরিবার ওই দোকানের ভিতরেই দেহ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। রাতভর সেখানেই পড়ে থাকে দেহ। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ফের থানায় যোগাযোগ করা হলেও কোনও লাভ হয়নি। এরপর খবর ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্কে পথ অবরোধ করে স্থানীয়রা। তারপরই শুরু হয় দেহ উদ্ধারের ‘তৎপরতা’। প্রশাসনের তরফে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় দেহ। বুধবার দুপুর পর্যন্ত দোকানেই কাজ করেছেন মৃত ব্যক্তি। চলেছে বেচাকেনাও। এই মুহূর্তে তীব্র আতঙ্কে ভুগছেন স্থানীয়রা। দীর্ঘক্ষণ ধরে দেহ এভাবে পড়ে থাকায় থানার বিরুদ্ধে উঠছে গাফিলতির অভিযোগ। কিছুদিন আগেই গড়িয়া লাশকাণ্ডে তোলপাড় হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। মৃতদেহের করুণ পরিণতি দেখে আঁতকে উঠেছিল রাজ্য। প্রশ্ন উঠেছিল দেহগুলি করোনা আক্রান্তদের দেহ নয় তো? এবার সত্যি সত্যিই করোনা আক্রান্তের দেহ নিয়ে ‘অমানবিক’ হওয়ার অভিযোগ উঠল প্রশাসনের বিরুদ্ধে।
Post a Comment
Thank You for your important feedback