একুশের নির্বাচনের টিকিট নিয়ে এখন থেকেই দরবার শুরু করেছেন শাসকদলের নেতা থেকে বিধায়করা। সেখানে দিনহাটার তৃণমূল বিধায়কের আচমকা এক মন্তব্যে প্রবল অস্বস্তি শাসকদলে। দলীয় বৈঠকে দলেরই একশ্রেণীর নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে সাফ জানিয়ে দিলেন, আর বিধানসভা নির্বাচনে লড়বেন না তিনি। সূত্রের খবর, সোমবারই এক রুদ্ধদ্বার দলীয় বৈঠকে দলের বিরুদ্ধেই একরাশ ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক উদয়ন গুহ। তাঁর দাবি, দলে তাঁকে হারানোর জন্য চক্রান্ত চলছে। তাই আগামী বিধানসভা নির্বাচনে তিনি আর দাঁড়াতে চান না। শুধু তাই নয়, তিনি দলকে এমনও বলে দিয়েছেন, যাঁরা তাঁকে হারানোর চক্রান্ত করছেন তাঁদেরই উপযুক্ত প্রার্থী খুঁজে দিতে বলুক দল। দলের একাধিক অঞ্চল সভাপতি সহ কোচবিহারের এক হেভিওয়েট নেতার বিরুদ্ধেও অভিযোগ করেছেন দিনহাটার বিধায়ক। তিনি ওই দলীয় বৈঠকেই স্থানীয় এক নেতার নাম করেই বলেছেন, ‘ওই নেতা তাঁকে হারানোর জন্য কোটি টাকাও খরচ করতে পারেন’। পাশাপাশি চাকরি দেওয়ার নাম করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাত করেছেন কোচবিহারের বহু তৃণমূল নেতা, এমন অভিযোগও জানিয়েছে উদয়ন গুহ। পুরো ঘটনায় বেজায় অস্বস্তিতে শাসকদল। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে এর ফলে কোচবিহারে শাসকদলের গোষ্ঠীকোন্দলের চিত্র ফের সামনে চলে এল। যদিও ঘটনার কথা কার্যত স্বীকার করে কোচবিহার জেলা সভাপতি বিনয়কৃষ্ণ বর্মণ জানিয়েছেন, ‘উদয়নবাবু অভিমানেই হয়তো দাঁড়াবেন না বলে জানিয়েছেন। তবে দল চাইলে তিনি নিশ্চয়ই রাজি হবেন’। উল্লেখ্য, সম্প্রতি দলের মন্ত্রী-বিধায়কদের নিয়ে এক বৈঠকে তৃণমূল নেত্রীও বিধায়কদের জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে, কারা কারা একুশের নির্বাচনী লড়াইয়ে শামিল হতে আগ্রহী? সেখানে প্রায় সকলেই নেত্রীর কথায় সায় দিয়েছিলেন। এবার এক বিধায়কের মুখে উল্টো সুর শোনা যাওয়ায় চরম অস্বস্তিতে তৃণমূল।
একুশের নির্বাচনের টিকিট নিয়ে এখন থেকেই দরবার শুরু করেছেন শাসকদলের নেতা থেকে বিধায়করা। সেখানে দিনহাটার তৃণমূল বিধায়কের আচমকা এক মন্তব্যে প্রবল অস্বস্তি শাসকদলে। দলীয় বৈঠকে দলেরই একশ্রেণীর নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে সাফ জানিয়ে দিলেন, আর বিধানসভা নির্বাচনে লড়বেন না তিনি। সূত্রের খবর, সোমবারই এক রুদ্ধদ্বার দলীয় বৈঠকে দলের বিরুদ্ধেই একরাশ ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক উদয়ন গুহ। তাঁর দাবি, দলে তাঁকে হারানোর জন্য চক্রান্ত চলছে। তাই আগামী বিধানসভা নির্বাচনে তিনি আর দাঁড়াতে চান না। শুধু তাই নয়, তিনি দলকে এমনও বলে দিয়েছেন, যাঁরা তাঁকে হারানোর চক্রান্ত করছেন তাঁদেরই উপযুক্ত প্রার্থী খুঁজে দিতে বলুক দল। দলের একাধিক অঞ্চল সভাপতি সহ কোচবিহারের এক হেভিওয়েট নেতার বিরুদ্ধেও অভিযোগ করেছেন দিনহাটার বিধায়ক। তিনি ওই দলীয় বৈঠকেই স্থানীয় এক নেতার নাম করেই বলেছেন, ‘ওই নেতা তাঁকে হারানোর জন্য কোটি টাকাও খরচ করতে পারেন’। পাশাপাশি চাকরি দেওয়ার নাম করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাত করেছেন কোচবিহারের বহু তৃণমূল নেতা, এমন অভিযোগও জানিয়েছে উদয়ন গুহ। পুরো ঘটনায় বেজায় অস্বস্তিতে শাসকদল। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে এর ফলে কোচবিহারে শাসকদলের গোষ্ঠীকোন্দলের চিত্র ফের সামনে চলে এল। যদিও ঘটনার কথা কার্যত স্বীকার করে কোচবিহার জেলা সভাপতি বিনয়কৃষ্ণ বর্মণ জানিয়েছেন, ‘উদয়নবাবু অভিমানেই হয়তো দাঁড়াবেন না বলে জানিয়েছেন। তবে দল চাইলে তিনি নিশ্চয়ই রাজি হবেন’। উল্লেখ্য, সম্প্রতি দলের মন্ত্রী-বিধায়কদের নিয়ে এক বৈঠকে তৃণমূল নেত্রীও বিধায়কদের জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে, কারা কারা একুশের নির্বাচনী লড়াইয়ে শামিল হতে আগ্রহী? সেখানে প্রায় সকলেই নেত্রীর কথায় সায় দিয়েছিলেন। এবার এক বিধায়কের মুখে উল্টো সুর শোনা যাওয়ায় চরম অস্বস্তিতে তৃণমূল।
Post a Comment
Thank You for your important feedback