করোনায় কাজ হারানো কর্মীদের তালিকা নিয়ে ব্যাপক দুর্নীতি ধরা পড়ল ফ্রান্সে। লকডাউনের জন্য কর্মচ্যুত কর্মচারীরা কাজ হারানোর ভুয়ো তথ্য জমা দিয়ে সরকারি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বহু কোম্পানি। এই অভিযোগের তদন্তে নেমেছে প্যারিসের প্রসিকিউটরের অফিস। সরকার থেকে কর্মচ্যুতদের সাময়িক আর্থিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে ফ্রান্সে। যারা কাজ হারিয়েছে, তাদের বেতনের প্রায় ৮৪ শতাংশ দেওয়ার কথা জানিয়েছে ফ্রান্স। হাজার হাজার কোম্পানি এই অর্থসাহায্যের জন্য আবেদন করেছে। প্রথম মাসেই প্রায় ২৪ বিলিয়ন ইউরো দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাগজপত্র খতিয়ে দেখতে গিয়ে ধরা পড়েছে, কিছু আবেদনের বয়ান হুবহু এক। এমনকী, যারা আবেদন করেনি, এমন কোম্পানির ট্যাক্স রেজিস্ট্রেশন নম্বরও ব্যবহার করা হয়েছে। ফ্রান্সজুড়ে ১,৭৪০টিরও বেশি জালিয়াতি ধরা পড়েছে। অভিযুক্ত ১,০৬৯ কোম্পানির দেওয়া ১৭L০টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অর্থ সরানো হয়েছে, জানিয়েছেন প্যারিসের প্রসিকিউটর রেমি হেইজ। এই সহায়তা সত্ত্বেও সরকার জানিয়েছে, লকডাউনে ২ মাস ব্যবসা বন্ধ করার জেরে সামনের মাসগুলিতে অন্তত ৮ লাখ লোকের চাকরি চলে যাবে।
করোনায় কাজ হারানো কর্মীদের তালিকা নিয়ে ব্যাপক দুর্নীতি ধরা পড়ল ফ্রান্সে। লকডাউনের জন্য কর্মচ্যুত কর্মচারীরা কাজ হারানোর ভুয়ো তথ্য জমা দিয়ে সরকারি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বহু কোম্পানি। এই অভিযোগের তদন্তে নেমেছে প্যারিসের প্রসিকিউটরের অফিস। সরকার থেকে কর্মচ্যুতদের সাময়িক আর্থিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে ফ্রান্সে। যারা কাজ হারিয়েছে, তাদের বেতনের প্রায় ৮৪ শতাংশ দেওয়ার কথা জানিয়েছে ফ্রান্স। হাজার হাজার কোম্পানি এই অর্থসাহায্যের জন্য আবেদন করেছে। প্রথম মাসেই প্রায় ২৪ বিলিয়ন ইউরো দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাগজপত্র খতিয়ে দেখতে গিয়ে ধরা পড়েছে, কিছু আবেদনের বয়ান হুবহু এক। এমনকী, যারা আবেদন করেনি, এমন কোম্পানির ট্যাক্স রেজিস্ট্রেশন নম্বরও ব্যবহার করা হয়েছে। ফ্রান্সজুড়ে ১,৭৪০টিরও বেশি জালিয়াতি ধরা পড়েছে। অভিযুক্ত ১,০৬৯ কোম্পানির দেওয়া ১৭L০টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অর্থ সরানো হয়েছে, জানিয়েছেন প্যারিসের প্রসিকিউটর রেমি হেইজ। এই সহায়তা সত্ত্বেও সরকার জানিয়েছে, লকডাউনে ২ মাস ব্যবসা বন্ধ করার জেরে সামনের মাসগুলিতে অন্তত ৮ লাখ লোকের চাকরি চলে যাবে।
Post a Comment
Thank You for your important feedback