ক্লাসের পুরো পড়াশোনা অনলাইনে হলে বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের আমেরিকা ছাড়তে হবে। নয়তো চলে যেতে হবে অন্য কোনও কলেজে। সোমবার মার্কিন অভিবাসন দফতর এই নির্দেশ জারি করেছে। সব পড়াশোনা অনলাইনে করাতে হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ওপর চাপ দিচ্ছে মার্কিন প্রশাসন। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভার্চুয়াল ক্লাসের কথা ঘোষণা করেছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জোর দিচ্ছেন যাতে পড়ুয়াদের উপস্থিতিতেই ক্লাস শুরু হয়। অনলাইনে পড়ার কথা জানানোর পরই ট্রাম্প টুইটে জানিয়েছেন, সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর শরতকালে খুলতে হবে সব স্কুল। তাঁর অভিযোগ, বিরোধী ডেমোক্রাটরা স্বাস্থ্যের কারণে নয়, রাজনৈতিক স্বার্থেই স্কুল বন্ধ রাখতে চাইছে। নতুন নিয়ম অনুসারে বিদেশি পড়ুয়াদের অন্তত কিছু ক্লাস সশরীরে হাজির থেকে করতে হবে। যেসব ক্লাস পুোরটাই অনলাইনে, তাদের ছাত্রছাত্রীদের আর ভিসা দেওয়া হবে না। যেখনা ক্লাসে উপস্থিত থেকে এবং অনলাইনে পড়া একইসঙ্গে হয়, সেই কলেজগুলিতে বিদেশিরা অনলাইনে পুরোটা পড়ার সুযোগ পাবেন না। করোনা মহামারীর পর এমনিতেই বহু বিদেশি ছাত্রছাত্রী আমেরিকায় আটকে পড়েছেন। তাঁদের পড়াশোনা হচ্ছে অনলাইনে। নতুন এই নির্দেশে বিভ্রান্তি এখন চরমে। বহু দেশে এখন আন্তর্জাতিক উড়ান বন্ধ। মহামারীর জন্য শরতেও স্কুলকলেজ বন্ধ হলে কী করে ফিরবেন বিদেশিরা, উঠছে প্রশ্ন। প্রায় ৪ লাখ বিদেশি পড়ুয়া ছাত্র ভিসা নিয়ে সেপ্টেম্বরের আগের ১২ মাসে আমেরিকায় এসেছেন। তাদের চলে যেতে বাধ্য করা হলে বিপাকে পড়ে যাবে বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ছাত্রছাত্রীদের টাকাতেই তাদের চলতে হয়। চিন, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, সৌদি আরব ও কানাডা থেকেই বেশি ছাত্রছাত্রী আমেরিকায় পড়তে আসেন।
ক্লাসের পুরো পড়াশোনা অনলাইনে হলে বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের আমেরিকা ছাড়তে হবে। নয়তো চলে যেতে হবে অন্য কোনও কলেজে। সোমবার মার্কিন অভিবাসন দফতর এই নির্দেশ জারি করেছে। সব পড়াশোনা অনলাইনে করাতে হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ওপর চাপ দিচ্ছে মার্কিন প্রশাসন। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভার্চুয়াল ক্লাসের কথা ঘোষণা করেছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জোর দিচ্ছেন যাতে পড়ুয়াদের উপস্থিতিতেই ক্লাস শুরু হয়। অনলাইনে পড়ার কথা জানানোর পরই ট্রাম্প টুইটে জানিয়েছেন, সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর শরতকালে খুলতে হবে সব স্কুল। তাঁর অভিযোগ, বিরোধী ডেমোক্রাটরা স্বাস্থ্যের কারণে নয়, রাজনৈতিক স্বার্থেই স্কুল বন্ধ রাখতে চাইছে। নতুন নিয়ম অনুসারে বিদেশি পড়ুয়াদের অন্তত কিছু ক্লাস সশরীরে হাজির থেকে করতে হবে। যেসব ক্লাস পুোরটাই অনলাইনে, তাদের ছাত্রছাত্রীদের আর ভিসা দেওয়া হবে না। যেখনা ক্লাসে উপস্থিত থেকে এবং অনলাইনে পড়া একইসঙ্গে হয়, সেই কলেজগুলিতে বিদেশিরা অনলাইনে পুরোটা পড়ার সুযোগ পাবেন না। করোনা মহামারীর পর এমনিতেই বহু বিদেশি ছাত্রছাত্রী আমেরিকায় আটকে পড়েছেন। তাঁদের পড়াশোনা হচ্ছে অনলাইনে। নতুন এই নির্দেশে বিভ্রান্তি এখন চরমে। বহু দেশে এখন আন্তর্জাতিক উড়ান বন্ধ। মহামারীর জন্য শরতেও স্কুলকলেজ বন্ধ হলে কী করে ফিরবেন বিদেশিরা, উঠছে প্রশ্ন। প্রায় ৪ লাখ বিদেশি পড়ুয়া ছাত্র ভিসা নিয়ে সেপ্টেম্বরের আগের ১২ মাসে আমেরিকায় এসেছেন। তাদের চলে যেতে বাধ্য করা হলে বিপাকে পড়ে যাবে বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ছাত্রছাত্রীদের টাকাতেই তাদের চলতে হয়। চিন, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, সৌদি আরব ও কানাডা থেকেই বেশি ছাত্রছাত্রী আমেরিকায় পড়তে আসেন।
Post a Comment
Thank You for your important feedback