গভীর সমস্যায় নেপালের সরকার। ভারত বিরোধী মন্তব্যের জন্য বিরোধী নেতারা প্রধানমন্ত্রী কে পি ওলির পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন। শুধু প্রধানমন্ত্রীর পদই নয়, দলের পদ থেকে সরে দাঁড়াতে বলেছেন তাঁরা। বুধবার তাঁর বাড়িতে ক্যাবিনেট সহকর্মী ও ঘনিষ্ঠ কয়েকজন স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। মঙ্গলবার প্রবীণ নেতা মাধবকুমার দাহাল, ঝালানাথ খানাল, বামদেব গৌতম ও নারায়ণ কাজি শ্রেষ্ঠ সহ ১১ জন স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য দল ও সরকারকে ঠিকমতো চালিত করতে না পারার জন্য ওলির পদত্যাগ দাবি করেছিলেন। তারইসঙ্গে, ভারতের তিনটি এলাকাকে ঢুকিয়ে নেপালের নতুন মানচিত্র প্রকাশের পরই ভারত ও নেপালের কেউ কেউ তাঁকে সরানোর জন্য চক্রান্ত করছে বলে ওলির মন্তব্যের নিন্দাও করেছেন তাঁরা। তাঁরা এর প্রমাণ চেয়েছেন। নেপালের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কামাল দাহাল ওরফে “প্রচণ্ড” (ওলির মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, তাঁকে কুর্সি থেকে সরানোর জন্যে ভারত ষড়যন্ত্র করছে, প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্য রাজনৈতিকভাবে তো গ্রহণযোগ্য নয়ই, কূটনৈতিকভাবেও উপযুক্ত নয়। এ জাতীয় বক্তব্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের ক্ষতি করতে পারে। এই প্রথম নয়, গত এপ্রিল মাসেও কেপি ওলিকে তাঁর পদ থেকে ইস্তফা দিতে বলা হয়েছিল দলের তরফে।
গভীর সমস্যায় নেপালের সরকার। ভারত বিরোধী মন্তব্যের জন্য বিরোধী নেতারা প্রধানমন্ত্রী কে পি ওলির পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন। শুধু প্রধানমন্ত্রীর পদই নয়, দলের পদ থেকে সরে দাঁড়াতে বলেছেন তাঁরা। বুধবার তাঁর বাড়িতে ক্যাবিনেট সহকর্মী ও ঘনিষ্ঠ কয়েকজন স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। মঙ্গলবার প্রবীণ নেতা মাধবকুমার দাহাল, ঝালানাথ খানাল, বামদেব গৌতম ও নারায়ণ কাজি শ্রেষ্ঠ সহ ১১ জন স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য দল ও সরকারকে ঠিকমতো চালিত করতে না পারার জন্য ওলির পদত্যাগ দাবি করেছিলেন। তারইসঙ্গে, ভারতের তিনটি এলাকাকে ঢুকিয়ে নেপালের নতুন মানচিত্র প্রকাশের পরই ভারত ও নেপালের কেউ কেউ তাঁকে সরানোর জন্য চক্রান্ত করছে বলে ওলির মন্তব্যের নিন্দাও করেছেন তাঁরা। তাঁরা এর প্রমাণ চেয়েছেন। নেপালের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কামাল দাহাল ওরফে “প্রচণ্ড” (ওলির মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, তাঁকে কুর্সি থেকে সরানোর জন্যে ভারত ষড়যন্ত্র করছে, প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্য রাজনৈতিকভাবে তো গ্রহণযোগ্য নয়ই, কূটনৈতিকভাবেও উপযুক্ত নয়। এ জাতীয় বক্তব্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের ক্ষতি করতে পারে। এই প্রথম নয়, গত এপ্রিল মাসেও কেপি ওলিকে তাঁর পদ থেকে ইস্তফা দিতে বলা হয়েছিল দলের তরফে।
Post a Comment
Thank You for your important feedback