চ্যাম্পিয়নস লিগে বায়ার্ন মিউনিখের কাছে হারল প্যারিসের ফুটবল টিম প্যারিস সাঁ জারমা। কিংসলে কোম্যানের একমাত্র গোলেই ষষ্ঠবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী তারা। প্যারিসের ফুটবল স্টেডিয়াম প্রিন্সেস পার্কে প্রায় হাজার পাঁচেক পিএসজি ফ্যান জড়ো হয়েছিলেন। হার মানতে না পেরে সেখান থেকে বেরিয়ে রাস্তায় তাণ্ডব চালান পিএসজি ফ্যানরা। আটকাতে গেলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে। পাথর ছোঁড়া হয় পুলিশের ভ্যানে। চলে দোকানপাট ভাঙচুর, গাড়িতে আগুন লাগানো, বাড়ির জানলার কাঁচ ভেঙে দেওয়ার অভিযোগে মধ্যরাতেই পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন ১৪৮জন। তবে একদল সমর্থক এই ভাঙচুরের নিন্দা করেছেন। ফাইনালে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে নেইমারদের পিএসজির থেকে অনেকটাই এগিয়ে ছিল বায়ার্ন। এই প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে খেলল পিএসজি। আর বায়ার্ন ইতিমধ্যেই পাঁচবার এই টুর্নামেন্ট জিতেছে। তবু নেইমার, এমবাপে, ডি মারিয়াদের নিয়ে লিগ জয়ের স্বপ্ন দেখছিলেন পিএসজি সমর্থকরা। কিন্তু ফাইনালে যে পরিমাণ সুযোগ তাঁরা নষ্ট করেছেন তা আরও তাতিয়ে দিয়েছে ভক্তদের। প্রথমার্ধের মিনিট সতেরোর মাথায় নেইমার একেবারে সহজ সুযোগ মিস করেন। এমবাপে আবার প্রায় পেনাল্টি স্পট থেকে একটি গোল মিস করেছেন। দ্বিতীয়ার্ধে ডি মারিয়াও কোনাকুনি শটে বল জালে জড়ানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। গোল করতে পারেননি। অনবদ্য খেলেছেন বিশ্বকাপজয়ী বায়ার্নের গোলকিপার।
চ্যাম্পিয়নস লিগে বায়ার্ন মিউনিখের কাছে হারল প্যারিসের ফুটবল টিম প্যারিস সাঁ জারমা। কিংসলে কোম্যানের একমাত্র গোলেই ষষ্ঠবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী তারা। প্যারিসের ফুটবল স্টেডিয়াম প্রিন্সেস পার্কে প্রায় হাজার পাঁচেক পিএসজি ফ্যান জড়ো হয়েছিলেন। হার মানতে না পেরে সেখান থেকে বেরিয়ে রাস্তায় তাণ্ডব চালান পিএসজি ফ্যানরা। আটকাতে গেলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে। পাথর ছোঁড়া হয় পুলিশের ভ্যানে। চলে দোকানপাট ভাঙচুর, গাড়িতে আগুন লাগানো, বাড়ির জানলার কাঁচ ভেঙে দেওয়ার অভিযোগে মধ্যরাতেই পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন ১৪৮জন। তবে একদল সমর্থক এই ভাঙচুরের নিন্দা করেছেন। ফাইনালে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে নেইমারদের পিএসজির থেকে অনেকটাই এগিয়ে ছিল বায়ার্ন। এই প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে খেলল পিএসজি। আর বায়ার্ন ইতিমধ্যেই পাঁচবার এই টুর্নামেন্ট জিতেছে। তবু নেইমার, এমবাপে, ডি মারিয়াদের নিয়ে লিগ জয়ের স্বপ্ন দেখছিলেন পিএসজি সমর্থকরা। কিন্তু ফাইনালে যে পরিমাণ সুযোগ তাঁরা নষ্ট করেছেন তা আরও তাতিয়ে দিয়েছে ভক্তদের। প্রথমার্ধের মিনিট সতেরোর মাথায় নেইমার একেবারে সহজ সুযোগ মিস করেন। এমবাপে আবার প্রায় পেনাল্টি স্পট থেকে একটি গোল মিস করেছেন। দ্বিতীয়ার্ধে ডি মারিয়াও কোনাকুনি শটে বল জালে জড়ানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। গোল করতে পারেননি। অনবদ্য খেলেছেন বিশ্বকাপজয়ী বায়ার্নের গোলকিপার।
Post a Comment
Thank You for your important feedback