স্বাধীনতা দিবসের দিন নিজের বাড়িতেই বোমা বাঁধছিলেন মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের হুমায়ুন কবির (৪০)। শনিবার সন্ধায় আচমকা ফেটে যায় বোমা আর তাতেই মৃত্যু হল তাঁর। পরে গুরুতর জখম তাঁর ৪ বছরের ছেলেরও মৃত্যু হয়েছে হাসপাতালে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জ থানার দোগাছি গ্রাম পঞ্চায়েতের মহিসাস্থলীতে। পুলিশ দুটি দেহই ময়নাতদন্তে পাঠিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মহিসাস্থলীতে দীর্ঘদিন ধরেই বোমা সরবরাহের কাজ করতেন হুমায়ুন। এদিনও রোজকার মতো ঘরের এক কোনে বামা বাঁধার কাজ করছিলেন। সে সময় আচমকাই বিস্ফোরণ হয় তাঁর বাড়িতে। বিস্ফোরণের তীব্রতায় বাড়ির ছাদ উড়ে যায়। বিকট আওয়াজে ছুটে আসেন গ্রামবাসীরা। তাঁরাই বোমার অভিঘাতে ছিন্নভিন্ন হয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে হুমায়ুনের। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁর চার বছরের ছেলেকে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সূত্রের খবর, সেখানেই পরে মারা যায় শিশুটি। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সামশেরগঞ্জ থানার পুলিশ।
স্বাধীনতা দিবসের দিন নিজের বাড়িতেই বোমা বাঁধছিলেন মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের হুমায়ুন কবির (৪০)। শনিবার সন্ধায় আচমকা ফেটে যায় বোমা আর তাতেই মৃত্যু হল তাঁর। পরে গুরুতর জখম তাঁর ৪ বছরের ছেলেরও মৃত্যু হয়েছে হাসপাতালে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জ থানার দোগাছি গ্রাম পঞ্চায়েতের মহিসাস্থলীতে। পুলিশ দুটি দেহই ময়নাতদন্তে পাঠিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মহিসাস্থলীতে দীর্ঘদিন ধরেই বোমা সরবরাহের কাজ করতেন হুমায়ুন। এদিনও রোজকার মতো ঘরের এক কোনে বামা বাঁধার কাজ করছিলেন। সে সময় আচমকাই বিস্ফোরণ হয় তাঁর বাড়িতে। বিস্ফোরণের তীব্রতায় বাড়ির ছাদ উড়ে যায়। বিকট আওয়াজে ছুটে আসেন গ্রামবাসীরা। তাঁরাই বোমার অভিঘাতে ছিন্নভিন্ন হয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে হুমায়ুনের। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁর চার বছরের ছেলেকে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সূত্রের খবর, সেখানেই পরে মারা যায় শিশুটি। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সামশেরগঞ্জ থানার পুলিশ।
Post a Comment
Thank You for your important feedback