ভুটানি নোট বদল করা নিয়ে আলিপুরদুয়ার জেলার ভুটান সীমান্তবর্তী জয়ঁগাতে শুরু হয়ে গিয়েছে ব্যাপক কালোবাজারি। সমস্যায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ ও ছোট ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে পরিস্থিতি এতটাই ঘোরালো হয়ে উঠেছে যে জয়ঁগাতে ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বন্ধ হওয়ার মুখে। করোনার জেরে ভুটানে চলছে লকডাউন। আর এর ফলে আপাতত বন্ধ রয়েছে জয়ঁগা সীমান্তের ভুটান গেট। জয়ঁগাতে মূলত ব্যবসাবাণিজ্য হয় ভুটানি টাকায় এবং জয়ঁগা এলাকার ব্যবসায়ীরা নির্ভর করেন প্রতিবেশী দেশ ভুটানের উপর। জয়ঁগার ব্যবসায়ীরা ভুটানের ফুণ্টশোলিং শহরে গিয়ে ভুটানের ব্যাঙ্কে টাকা জমা করে ড্রাফট তৈরি করতেন এবং সেই ড্রাফট ভারতবর্ষের ব্যাঙ্কে এসে জমা করে ভারতীয় টাকা তুলতেন। এভাবেই চলত দুদেশের ব্যবসাবাণিজ্য। কিন্ত লকডাউন জারি হওয়ার ফলে বর্তমানে ভুটান গেট বন্ধ এবং জয়ঁগা ব্যবসায়ীরা ভুটানে গিয়ে ব্যাঙ্কে ড্রাফট তৈরি করতে পারছেন না। জয়ঁগা ও তাঁর আশপাশের এলাকায় ব্যবসা হয় মূলত ভুটানি নোটে। আর এখানে বেশকিছু জায়গায় ভুটানি নোট পরিবর্তন হয় ১০০ টাকায় ১ টাকা অথবা ২ টাকা বাট্টা দিয়ে। এখন সবার কাছেই ভুটানি নোট আর ব্যবসায়ীরা সেই নোট নিতে অস্বীকার করছেন। কেননা সেই নোট এদেশে কোনও কাজে লাগবে না। এই সূযোগে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী তারা ভুটান ১০০ টাকায় ১৫ টাকা বাট্টা কেটে ভুটান নোট পরিবর্তন করছে। ব্যবসায়ীরা সমস্যা সমাধানে জয়ঁগাতে মানি এক্সচেঞ্জ কাউণ্টার করার আবেদন রেখেছেন। এখন মানুষের হাতে টাকা থাকতেও জিনিস কিনতে পারছেন না, অনেকে চিকিৎসা করাতে পারছেন না। কেননা এখন ভুটানি ১০০ টাকা রেখে তারা ভারতীয় ৮০ টাকা দিচ্ছে।
ভুটানি নোট বদল করা নিয়ে আলিপুরদুয়ার জেলার ভুটান সীমান্তবর্তী জয়ঁগাতে শুরু হয়ে গিয়েছে ব্যাপক কালোবাজারি। সমস্যায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ ও ছোট ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে পরিস্থিতি এতটাই ঘোরালো হয়ে উঠেছে যে জয়ঁগাতে ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বন্ধ হওয়ার মুখে। করোনার জেরে ভুটানে চলছে লকডাউন। আর এর ফলে আপাতত বন্ধ রয়েছে জয়ঁগা সীমান্তের ভুটান গেট। জয়ঁগাতে মূলত ব্যবসাবাণিজ্য হয় ভুটানি টাকায় এবং জয়ঁগা এলাকার ব্যবসায়ীরা নির্ভর করেন প্রতিবেশী দেশ ভুটানের উপর। জয়ঁগার ব্যবসায়ীরা ভুটানের ফুণ্টশোলিং শহরে গিয়ে ভুটানের ব্যাঙ্কে টাকা জমা করে ড্রাফট তৈরি করতেন এবং সেই ড্রাফট ভারতবর্ষের ব্যাঙ্কে এসে জমা করে ভারতীয় টাকা তুলতেন। এভাবেই চলত দুদেশের ব্যবসাবাণিজ্য। কিন্ত লকডাউন জারি হওয়ার ফলে বর্তমানে ভুটান গেট বন্ধ এবং জয়ঁগা ব্যবসায়ীরা ভুটানে গিয়ে ব্যাঙ্কে ড্রাফট তৈরি করতে পারছেন না। জয়ঁগা ও তাঁর আশপাশের এলাকায় ব্যবসা হয় মূলত ভুটানি নোটে। আর এখানে বেশকিছু জায়গায় ভুটানি নোট পরিবর্তন হয় ১০০ টাকায় ১ টাকা অথবা ২ টাকা বাট্টা দিয়ে। এখন সবার কাছেই ভুটানি নোট আর ব্যবসায়ীরা সেই নোট নিতে অস্বীকার করছেন। কেননা সেই নোট এদেশে কোনও কাজে লাগবে না। এই সূযোগে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী তারা ভুটান ১০০ টাকায় ১৫ টাকা বাট্টা কেটে ভুটান নোট পরিবর্তন করছে। ব্যবসায়ীরা সমস্যা সমাধানে জয়ঁগাতে মানি এক্সচেঞ্জ কাউণ্টার করার আবেদন রেখেছেন। এখন মানুষের হাতে টাকা থাকতেও জিনিস কিনতে পারছেন না, অনেকে চিকিৎসা করাতে পারছেন না। কেননা এখন ভুটানি ১০০ টাকা রেখে তারা ভারতীয় ৮০ টাকা দিচ্ছে।
Post a Comment
Thank You for your important feedback