পূর্ব লাদাখ সীমান্তে ফের উত্তেজনার ইঙ্গিত। ভারতীয় সেনা জানিয়েছে, চিনের সঙ্গে গত চারমাসের তিক্ততা দূর করতে লাগাতার আলোচনার পরও চিন নতুন করে একটি নতুন জায়গায় উত্তেজনা তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে। চিনা সেনা প্যানগং লেকের দক্ষিণে ২৯ আগস্ট রাতে স্থিতাবস্থা ভাঙার চেষ্টা করেছে। ভরাতীয় সেনা তা বানচাল করেছে। চিনের একতরফা গতিবিধি আটকাতে সেখানে বাড়তি ভারতীয় সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর জনসংযোগ আধিকারিক কর্নেল আমন আনন্দ জানিয়েছেন, ‘পূর্ব লাদাখে সঙ্ঘাত পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে যে ঐক্যমত্যে পৌঁছনো গিয়েছিল, ২৯/৩০ অগস্ট রাতে চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) সেটা লঙ্ঘন করেছে। স্থিতাবস্থা নষ্ট করতে সেখানে প্ররোচনামূলক সামরিক পদক্ষেপ করেছে তারা। একতরফা ভাবে চিন পরিস্থিতি বদলানোর চেষ্টা করে। কিন্তু তাদের সেই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে’। যদিও কী ধরণের সামরিক পদক্ষেপ নিয়েছিল চিন সেটা খোলশা করেননি সেনা আধিকারিক।
ভারতীয় সেনা শান্তির পক্ষে। তবে এধরনের কাজ তারা বরদাস্ত করবে না বলেই জানিয়ে সেনাবাহিনী। সমস্যার সমাধানে চোশুলে ব্রিগেড কম্যান্ডার স্তরের বৈঠক চলছে। এতদিন প্যানগং লেকের উত্তর নিয়ে বিবাদ হলেও দক্ষিণ প্রান্তে কোনও ঝামেলা ছিল না। উল্লেখ্য, গোগরা সেক্টরেও কোনও সেনা প্রত্যাহার হয়নি। ভারতের দাবি, এপ্রিলের শেষের দিককার মতো অবস্থানে যে যার সেনা সরিয়ে নিক। তারপর তিনটি বৈঠকের পর দুই দেশে দুটি জায়গা থেকে তাদের সেনা সরিয়ে নিয়েছে। গত ১৫ জুন যেখানে চিনা হামালায় ২০ জন ভারতীয় সেনা শহিদ হয়েছিলেন, সেই জায়গা থেকেও সেনা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
ভারতীয় সেনা শান্তির পক্ষে। তবে এধরনের কাজ তারা বরদাস্ত করবে না বলেই জানিয়ে সেনাবাহিনী। সমস্যার সমাধানে চোশুলে ব্রিগেড কম্যান্ডার স্তরের বৈঠক চলছে। এতদিন প্যানগং লেকের উত্তর নিয়ে বিবাদ হলেও দক্ষিণ প্রান্তে কোনও ঝামেলা ছিল না। উল্লেখ্য, গোগরা সেক্টরেও কোনও সেনা প্রত্যাহার হয়নি। ভারতের দাবি, এপ্রিলের শেষের দিককার মতো অবস্থানে যে যার সেনা সরিয়ে নিক। তারপর তিনটি বৈঠকের পর দুই দেশে দুটি জায়গা থেকে তাদের সেনা সরিয়ে নিয়েছে। গত ১৫ জুন যেখানে চিনা হামালায় ২০ জন ভারতীয় সেনা শহিদ হয়েছিলেন, সেই জায়গা থেকেও সেনা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
Post a Comment
Thank You for your important feedback