করোনা আবহে NEET ও JEE পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়া হোক এই আবেদনে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে রিট পিটিশন দাখিল করেছে দেশের ৬টি রাজ্য। তালিকায় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গও। এর কিছু সময় পরেই তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে এক ভার্চুয়াল সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে ফের কেন্দ্রকে তোপ দাগলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকার গায়ের জোরে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিচ্ছে পরীক্ষার্থীদের ওপর। তিনি আরও বলেন, করোনা সংক্রমণ এখনও বাগে আসেনি। রোজই হু হু করে বাড়ছে সংক্রমণ। এর জেরে বন্ধ মেট্রো, ট্রেনের মত গণপরিবহণ। তাই পরীক্ষা দিতে যাওয়ার জন্য বাস বা ট্যাক্সিই ভরসা। তাই পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছাতে বেগ পেতে হবে পরীক্ষার্থীদের। এছাড়া তাঁদের মধ্যেও করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা থেকে যায়। তাই পড়ুয়াদের ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখেই সর্বভারতীয় NEET ও JEE পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়া হোক। মুখ্যমন্ত্রীর তোপ, ‘গায়ের জোরে পরীক্ষার সিদ্ধান্তে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। দেশের বর্তমানে ভয়াবহ পরিস্থিতি। মন কি বাত বলছেন কিন্তু কে শুনছে সেকথা তিনি জানতে চাইছেন না কখনও’। পাশাপাশি তিনি এও জানিয়ে দেন, সেপ্টেম্বর মাসে রাজ্যে কোনও পরীক্ষা হবে না। স্কুল, কলেজগুলিতে বকেয়া থাকা বার্ষিক পরীক্ষাগুলি পুজোর পর করার চিন্তাভাবনা হবে। রাজ্যের আওতাধীন কলেজগুলিতে কবে পরীক্ষা হবে, সে বিষয়ে আগামী সপ্তাহের মধ্যেই সিদ্ধান্ত শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে জানিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এছাড়া এদিনের ভার্চুয়াল সভা থেকেই তিনি ঘোষণা করেন, প্রতিবছর ৯ আগস্ট ছাত্রদিবস হিসাবে পালন করা হবে।
অপরদিকে, একুশের ভোটের কথা মাথায় রেখে এদিনের টিএমসিপি-র প্রতিষ্ঠা দিবসের ভার্চুয়াল সভা থেকেই ঢালাও কর্মসংস্থানের কথা ঘোষণা করেন। তরুণ প্রজন্মের ভোটের কথা মাথায় রেখেই তিনি বলেন, ‘চিন্তা নেই, লক্ষ লক্ষ নিয়োগ হবে এই বাংলায়’। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বলেন, ‘রাজারহাটে সিলিকন হাব হচ্ছে। ২০০ একর জমিতে। এরমধ্যে ১০০ একর ইতিমধ্যেই দিয়ে দেওয়া হয়েছে। দেউচা-পাচামিতে খনি প্রকল্পের কাজ শুরু হচ্ছে। দিঘায় ল্যান্ডিং স্টেশন তৈরি হবে। সেখানে রিলায়েন্স লগ্নি করবে। এখানেও কয়েক হাজার যুবক-যুবতী কাজ পাবেন। চাকরি নিয়ে কাউকে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। লক্ষ লক্ষ কর্মস্থান হবে বাংলায়’। পাশাপাশি তিনি আরও জানান, প্রতি বছরই ২০০ পড়ুয়াকে সিএমও-তে নিয়োগ করা হবে। তাঁরা মানুষের পাশে দাঁড়াবেন বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে। তাঁদের ইন্টার্নশিপ করবেন। এদিনের সভা থেকে বেকারত্ব নিয়েও পরিসংখ্যান দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘যেখানে সব জায়গায় বেকারত্ব ৪২ শতাংশ বেড়েছে। সেখানে বাংলায় বেকারত্ব কমেছে ৪০ শতাংশ। কারণ, আমরা কাজ করি, কাজ করাই’। আগামী বছরই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে ছাত্র-যুবদের নিজেদের দিকে টানতেই কর্ম সংস্থান নিয়ে কল্পতরু মুখ্যমন্ত্রী বলে দাবি বিজেপি সহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের।
অপরদিকে, একুশের ভোটের কথা মাথায় রেখে এদিনের টিএমসিপি-র প্রতিষ্ঠা দিবসের ভার্চুয়াল সভা থেকেই ঢালাও কর্মসংস্থানের কথা ঘোষণা করেন। তরুণ প্রজন্মের ভোটের কথা মাথায় রেখেই তিনি বলেন, ‘চিন্তা নেই, লক্ষ লক্ষ নিয়োগ হবে এই বাংলায়’। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বলেন, ‘রাজারহাটে সিলিকন হাব হচ্ছে। ২০০ একর জমিতে। এরমধ্যে ১০০ একর ইতিমধ্যেই দিয়ে দেওয়া হয়েছে। দেউচা-পাচামিতে খনি প্রকল্পের কাজ শুরু হচ্ছে। দিঘায় ল্যান্ডিং স্টেশন তৈরি হবে। সেখানে রিলায়েন্স লগ্নি করবে। এখানেও কয়েক হাজার যুবক-যুবতী কাজ পাবেন। চাকরি নিয়ে কাউকে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। লক্ষ লক্ষ কর্মস্থান হবে বাংলায়’। পাশাপাশি তিনি আরও জানান, প্রতি বছরই ২০০ পড়ুয়াকে সিএমও-তে নিয়োগ করা হবে। তাঁরা মানুষের পাশে দাঁড়াবেন বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে। তাঁদের ইন্টার্নশিপ করবেন। এদিনের সভা থেকে বেকারত্ব নিয়েও পরিসংখ্যান দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘যেখানে সব জায়গায় বেকারত্ব ৪২ শতাংশ বেড়েছে। সেখানে বাংলায় বেকারত্ব কমেছে ৪০ শতাংশ। কারণ, আমরা কাজ করি, কাজ করাই’। আগামী বছরই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে ছাত্র-যুবদের নিজেদের দিকে টানতেই কর্ম সংস্থান নিয়ে কল্পতরু মুখ্যমন্ত্রী বলে দাবি বিজেপি সহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের।
Post a Comment
Thank You for your important feedback