টানা বৃষ্টিতে আতঙ্কিত দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলি। বহু এলাকায় বাঁধ ভাঙছে। জল ঢুকছে গ্রামে। ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে সুন্দরবন ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। ক্ষতি হয়েছিল বিস্তীর্ণ নদীবাঁধ। ফের দক্ষিণ ২৪ পরগনা ঝড়খালি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরিঞ্চিবাড়ি এলাকায় -প্রবল বৃষ্টিতে নদী বাঁধে ফাটল দেখা দেওয়ায় আতঙ্কিত মানুষজন। গত কয়েকদিনের বর্ষায় অবস্থা আরও ভয়াবহ হয়েছে। নদিয়ার শান্তিপুরে গঙ্গায় তলিয়ে গিয়েছে পাঁচ থেকে সাত বিঘা আমবাগান।
শান্তিপুরের বেলঘড়িয়া ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিহারিয়া মঠপাড়া এলাকায় রবিবার গঙ্গা ভাঙনে তলিয়ে গেল প্রায় সাত বিঘা আমবাগান। এখনও অব্যাহত ভাঙনস চলে যাচ্ছে চাষের জমি। আগে বেশকিছু বালির বস্তা দিয়ে গঙ্গা ভাঙ্গন রোধ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু বর্ষার ফলে গঙ্গার জলের গতি বেড়ে যাওয়ার কারণে সেগুলো ভেঙ্গে গঙ্গাবক্ষে তলিয়ে যায়। ব্যারাজ থেকে ছাড়া জলে জলমগ্ন হুগলির আরামবাগের খানাকুল ২নং ব্লকের প্রায় ৮ থেকে ১০টি গ্রাম। উত্তর ২৪ পরগনার ইছামতির তীরে বনগাঁ শহরের একাধিক ওয়ার্ডে জলমগ্ন।
জমা জলের মধ্যেই দিন কাটাচ্ছেন অনেকেl ইছামতি নদীর সংস্কার না হওয়ায় এই প্লাবন বলে মনে করছেন অনেকে। অন্যদিকে, তিনদিন পরেও জলযন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাননি ঘাটালবাসী। শিলাবতি ও ঝুমি নদীর জলে ঘাটালের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত। ডুবেছে দোকান, বাড়ি, রাস্তাঘাট, কৃষিজমি। মহকুমাশাসক অসীম পাল জানান, ঘাটালের পাঁচটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা ও ঘাটাল পুরসভার ১২ ওয়ার্ডে ঢুকেছে জল। রাজপুর সোনারপুর পুরসভার আট নম্বর ওয়ার্ডের মিশনপল্লিও পুরোপুরি জলমগ্ন।
শান্তিপুরের বেলঘড়িয়া ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিহারিয়া মঠপাড়া এলাকায় রবিবার গঙ্গা ভাঙনে তলিয়ে গেল প্রায় সাত বিঘা আমবাগান। এখনও অব্যাহত ভাঙনস চলে যাচ্ছে চাষের জমি। আগে বেশকিছু বালির বস্তা দিয়ে গঙ্গা ভাঙ্গন রোধ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু বর্ষার ফলে গঙ্গার জলের গতি বেড়ে যাওয়ার কারণে সেগুলো ভেঙ্গে গঙ্গাবক্ষে তলিয়ে যায়। ব্যারাজ থেকে ছাড়া জলে জলমগ্ন হুগলির আরামবাগের খানাকুল ২নং ব্লকের প্রায় ৮ থেকে ১০টি গ্রাম। উত্তর ২৪ পরগনার ইছামতির তীরে বনগাঁ শহরের একাধিক ওয়ার্ডে জলমগ্ন।
জমা জলের মধ্যেই দিন কাটাচ্ছেন অনেকেl ইছামতি নদীর সংস্কার না হওয়ায় এই প্লাবন বলে মনে করছেন অনেকে। অন্যদিকে, তিনদিন পরেও জলযন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাননি ঘাটালবাসী। শিলাবতি ও ঝুমি নদীর জলে ঘাটালের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত। ডুবেছে দোকান, বাড়ি, রাস্তাঘাট, কৃষিজমি। মহকুমাশাসক অসীম পাল জানান, ঘাটালের পাঁচটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা ও ঘাটাল পুরসভার ১২ ওয়ার্ডে ঢুকেছে জল। রাজপুর সোনারপুর পুরসভার আট নম্বর ওয়ার্ডের মিশনপল্লিও পুরোপুরি জলমগ্ন।
Post a Comment
Thank You for your important feedback