বিক্রি হচ্ছে না তেরঙা মাস্ক


বাড়তি মুনাফার আশায় তেরঙা মাস্ক তৈরি করে এখন মাথায় হাত বিক্রেতাদের। তাঁরা ভেবেছিলেন, স্বাধীনতা দিবসের আগে জাতীয় পতাকার আদলে মাস্ক বানালে তা বিক্রি হবে হু হু করে। কিন্তু সে কৌশল কাজে লাগেনি। সেইসব মাস্ক থেকে মুখে ফেরাচ্ছেন ক্রেতারা। দীর্ঘদিন লকডাউনে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন বহু মানুষ। তাই পেটের দায়ে পেশা বদল করতে হয়েছে বহু মানুষকেই। অন্যান্য ব্যবসা লাটে উঠলেও, প্রাধান্য বেড়েছে মাস্ক-স্যানিটাইজার ব্যবসা। স্বাধীনতা দিবসে নতুন রণকৌশল সাজিয়েছিলেন বারুইপুরের মাস্ক ব্যবসায়ীরা। আনিয়েছিলেন তেরঙ্গা জাতীয় পতাকার মাস্ক। কিন্তু এইরকম মাস্ক বিক্রি আইনবিরুদ্ধ। এ কথা প্রচার হয়েছে সোশাল মিডিয়ায়। তাই হাতে গোনা কয়েকটা মাস্ক বিক্রি হলেও আর দেখা মিলছে না তেরঙা মাস্কের ক্রেতার। দেশের প্রতি আবেগে কখনও নিজের মোবাইলের ব্যাক কভারে, কখনও হাতের ব্রেসলেট, কখনো মাথার টুপি-জার্সি-জামা-গেঞ্জি নানা ধরনের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রে জাতীয় পতাকার গেরুয়া-সাদা-সবুজ রঙের ব্যবহার করেন অনেকেই। সেই পথ ধরেই তেরঙা মাস্কের বিক্রি শুরু হয়েছিল। তাতেই জাতীয় পতাকার অবমাননা বা আবেগে আঘাত করা হয়েছে বলে প্রচার হচ্ছে।

Post a Comment

Thank You for your important feedback

Previous Post Next Post