যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্টস ও সায়েন্স ফ্যাকাল্টিতে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে পড়াশোনার কাজ শুরু হয়ে গেল। গত ১৯ আগস্ট দুই ফ্যাকাল্টির বৈঠকে পড়াশোনা শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোনও ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকরা ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলে এই পরিস্থিতিতে কী করে পড়াশোনা চলবে তা বোঝাচ্ছেন। আবার অন্য কোনও বিভাগ ইতিমধ্যেই ডিজিটাল পড়াশোনায় ঢুকেও পড়েছে। সবমিলিয়ে পড়াশোনার পরিবেশ ফিরে আসছে। ষিক্ষক সংগঠন জুটা ভার্চুয়াল ক্লাস শুরু করার বিষয়ে নানা প্রস্তাব দেয়। তারা জানায়, শারীরিকভাবে ক্লাস করা এখন সম্ভব নয়। অন্যদিকে, অনেক ছাত্র পড়াশোনার মধ্যে না থেকে ইতিমধ্যেই মানসিক অবসাদে ভুগছেন। কোনও ছাত্রই যেন এই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম থেকে বাদ না পড়ে তা দেখতে বলা হয়েছিল ওই প্রস্তাবে। ঠিক হয়েছে, যেসব ছাত্রের ডিজিটাল ডিভাইস নেই বা ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়ার টাকা নেই, তাদের সাহায্য করবে বিশ্ববিদ্যালয়। এজন্য উপাচার্য রাজ্য সরকার, প্রাক্তনী সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে জড়িত সবার কাছে আবেদনও করেছেন। এরইমধ্যে ১০০ জনের মতো সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের কিছু লোকজনও সাহায্য করবেন। একদিন পর ফের পড়াশোনা শুরু হওয়ায় খুশি সব মহলই। এখনও ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টিতে ভার্চুয়াল ক্লাস শুরু করা যায়নি।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্টস ও সায়েন্স ফ্যাকাল্টিতে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে পড়াশোনার কাজ শুরু হয়ে গেল। গত ১৯ আগস্ট দুই ফ্যাকাল্টির বৈঠকে পড়াশোনা শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোনও ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকরা ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলে এই পরিস্থিতিতে কী করে পড়াশোনা চলবে তা বোঝাচ্ছেন। আবার অন্য কোনও বিভাগ ইতিমধ্যেই ডিজিটাল পড়াশোনায় ঢুকেও পড়েছে। সবমিলিয়ে পড়াশোনার পরিবেশ ফিরে আসছে। ষিক্ষক সংগঠন জুটা ভার্চুয়াল ক্লাস শুরু করার বিষয়ে নানা প্রস্তাব দেয়। তারা জানায়, শারীরিকভাবে ক্লাস করা এখন সম্ভব নয়। অন্যদিকে, অনেক ছাত্র পড়াশোনার মধ্যে না থেকে ইতিমধ্যেই মানসিক অবসাদে ভুগছেন। কোনও ছাত্রই যেন এই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম থেকে বাদ না পড়ে তা দেখতে বলা হয়েছিল ওই প্রস্তাবে। ঠিক হয়েছে, যেসব ছাত্রের ডিজিটাল ডিভাইস নেই বা ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়ার টাকা নেই, তাদের সাহায্য করবে বিশ্ববিদ্যালয়। এজন্য উপাচার্য রাজ্য সরকার, প্রাক্তনী সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে জড়িত সবার কাছে আবেদনও করেছেন। এরইমধ্যে ১০০ জনের মতো সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের কিছু লোকজনও সাহায্য করবেন। একদিন পর ফের পড়াশোনা শুরু হওয়ায় খুশি সব মহলই। এখনও ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টিতে ভার্চুয়াল ক্লাস শুরু করা যায়নি।
Post a Comment
Thank You for your important feedback