ওরা সকলেই মৎসজীবী। মৃত্যুর চোখে চোখ রেখেই প্রতিনিয়ত তাঁদের সমুদ্রে যাওয়া। সমুদ্রের রোষের সঙ্গেই তাঁদের নিত্য লড়াই। তবুও পেটের দায়ে তাঁদের সেই সমুদ্রেই পাড়ি দিতে হয় মাছ ধরতে। আর পাঁচটা দিনের মতই ১৫ জনের মৎসজীবীদের একটি দল এমভি প্রসেনজিৎ নামে এক ট্রলারে সমুদ্রে যায় মাছ ধরতে। তবে অভ্যাসমতোই কান রেখেছিলেন রেডিওতে। বিপদ সঙ্কেত যদি আসে? এসেছিল বিপদ সঙ্কেত, ফলে যেটুকু মাছ উঠেছে সেটা নিয়েই তড়িঘড়ি ট্রলার ছুঁটিয়ে দিয়েছিলেন সমুদ্রকিনারের দিকে। তবুও হলনা শেষরক্ষা। জম্বুদ্বীপের কাছেই সমুদ্রে ডুবে যায় ট্রলারটি। উপকূলরক্ষীবাহিনী জানিয়েছে, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণেই উপকূল থেকে প্রায় ৭০ কিমি দূরে ডুবে গিয়েছে মাছ বোঝাই এমভি প্রসেনজিৎ। ট্রলারটির উপরের দিকে থাকায় ১২ জন মৎসজীবী সমুদ্রে ছিটকে পড়েন। খারাপ আবহাওয়ার মধ্যেও অন্য কয়েকটি ট্রালার উদ্ধার করে এদের। কিন্তু সেই মুহুর্তে ট্রলারের ভিতরে থাকায় বের হতে পারেননি তিনজন। ট্রলারের সঙ্গেই নিখোঁজ হয়ে যান তিনজন। খবর দেওয়া হয় হলদিয়া কোষ্টগার্ডকে। ফ্রেজাগঞ্জের ও হলদিয়া থেকে হোভারক্রাফ্ট নিয়ে এসে তল্লাশি চালাচ্ছেন কোষ্টগার্ডের জওয়ানরা। তবুও হদিশ মেলেনি ডুবে যাওয়া ট্রলারের। সেই সঙ্গে খোঁজ নেই তিন মৎসজীবীরও। ভয়ঙ্কর এই অভিজ্ঞতায় শিউরে উঠছে মৎসজীবীদের পরিবার। গ্রাস করছে এক রাশ আতঙ্ক। তাই সমুদ্রে অভিযানে ইতি টানতে চাইছেন তাঁদের পরিবার। তাঁর বদলে খুঁজে নিতে চাইছেন ভিন্ন পেশা।
ওরা সকলেই মৎসজীবী। মৃত্যুর চোখে চোখ রেখেই প্রতিনিয়ত তাঁদের সমুদ্রে যাওয়া। সমুদ্রের রোষের সঙ্গেই তাঁদের নিত্য লড়াই। তবুও পেটের দায়ে তাঁদের সেই সমুদ্রেই পাড়ি দিতে হয় মাছ ধরতে। আর পাঁচটা দিনের মতই ১৫ জনের মৎসজীবীদের একটি দল এমভি প্রসেনজিৎ নামে এক ট্রলারে সমুদ্রে যায় মাছ ধরতে। তবে অভ্যাসমতোই কান রেখেছিলেন রেডিওতে। বিপদ সঙ্কেত যদি আসে? এসেছিল বিপদ সঙ্কেত, ফলে যেটুকু মাছ উঠেছে সেটা নিয়েই তড়িঘড়ি ট্রলার ছুঁটিয়ে দিয়েছিলেন সমুদ্রকিনারের দিকে। তবুও হলনা শেষরক্ষা। জম্বুদ্বীপের কাছেই সমুদ্রে ডুবে যায় ট্রলারটি। উপকূলরক্ষীবাহিনী জানিয়েছে, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণেই উপকূল থেকে প্রায় ৭০ কিমি দূরে ডুবে গিয়েছে মাছ বোঝাই এমভি প্রসেনজিৎ। ট্রলারটির উপরের দিকে থাকায় ১২ জন মৎসজীবী সমুদ্রে ছিটকে পড়েন। খারাপ আবহাওয়ার মধ্যেও অন্য কয়েকটি ট্রালার উদ্ধার করে এদের। কিন্তু সেই মুহুর্তে ট্রলারের ভিতরে থাকায় বের হতে পারেননি তিনজন। ট্রলারের সঙ্গেই নিখোঁজ হয়ে যান তিনজন। খবর দেওয়া হয় হলদিয়া কোষ্টগার্ডকে। ফ্রেজাগঞ্জের ও হলদিয়া থেকে হোভারক্রাফ্ট নিয়ে এসে তল্লাশি চালাচ্ছেন কোষ্টগার্ডের জওয়ানরা। তবুও হদিশ মেলেনি ডুবে যাওয়া ট্রলারের। সেই সঙ্গে খোঁজ নেই তিন মৎসজীবীরও। ভয়ঙ্কর এই অভিজ্ঞতায় শিউরে উঠছে মৎসজীবীদের পরিবার। গ্রাস করছে এক রাশ আতঙ্ক। তাই সমুদ্রে অভিযানে ইতি টানতে চাইছেন তাঁদের পরিবার। তাঁর বদলে খুঁজে নিতে চাইছেন ভিন্ন পেশা।
Post a Comment
Thank You for your important feedback