টানা সাতঘণ্টা আলোচনার পর কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি সোনিয়া গান্ধিকেই আপাতত দলের অন্তর্বর্তী সভানেত্রীর পদে রাখার সিদ্ধান্ত নিল। আগামী ৬ মাসের মধ্যে নতুন সভাপতি নির্বাচিত করা হবে। কংগ্রেস মুখপাত্র অভিষেক মনু সিংভি জানিয়েছেন, ১০ আগস্ট সোনিয়ার অন্তর্বর্তী সভানেত্রীর মেয়াদ শেষ হয়েছে। তার অর্থ এই নয়, সেদিন থেকেই পদটি খালি হয়ে গিয়েছে। খুব শীঘ্রই নতুন সভাপতি নির্বাচিত হবেন।
জানা গিয়েছে, এদিন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধির মন্তব্যকে ঘিরে উত্তপ্ত হয় কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক। দলে পূর্ণ সময়ের সভাপতি নিয়োগ ও সংগঠনে আমূল রদবদলের দাবি জানিয়ে সোনিয়া গান্ধিকে চিঠি দিয়েছেন ২৩ জন কংগ্রেস নেতা। সোমবারের বৈঠকে রাহুল বলেন, যখন সোনিয়া অসুস্থ, যখন দল মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থানে সরকার বাঁচাতে লড়ছে, তখন এই ধরনের চিঠি দুর্ভাগ্যজনক। বিজেপির সঙ্গে যোগসাজসেই এই চিঠি লেখা হয়েছে। জবাবে কপিল সিব্বাল টুইটে বলেন, গত ৩০ বছরে বিজেপির সমর্থনে তিনি কোনও বিবৃতি দেননি। তিনি রাজস্থান হাইকোর্টে দলের সরকার বাঁচাতে লড়েছেন।
দলের হয়ে মনিপুরে সরকার ফেলার বিজেপির ছক আটকাতে নেমেছেন। তা সত্ত্বেও বিজেপির সঙ্গে আঁতাতের অভিযোগ আনা হচ্ছে। এরপরই অবশ্য সেই টুইট মুছে সিব্বাল বলেন, ওকথা রাহুল বলেননি। একইভাবে সরে দাঁড়ান গুলাম নবি আজাদও। অন্যদিকে, ওই চিঠির নিন্দা করেছেন এ কে অ্যান্টনি, অমরিন্দর সিংয়ের মতো নেতারা। মনমোহন সিং সোনিয়া কাজ চালিয়ে যেতে অনুরোধ করেছেন। অন্যদিকে, কে সি বেণুগোপাল সোনিয়ার চিঠি পড়ে শোনান। তাতে সোনিয়া তাঁর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ইচ্ছা জানিয়েছেন। বলেছেন, তাঁর জায়গায় অন্য কাউকে বসানোর প্রক্রিয়া শুরু করা হোক।
জানা গিয়েছে, এদিন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধির মন্তব্যকে ঘিরে উত্তপ্ত হয় কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক। দলে পূর্ণ সময়ের সভাপতি নিয়োগ ও সংগঠনে আমূল রদবদলের দাবি জানিয়ে সোনিয়া গান্ধিকে চিঠি দিয়েছেন ২৩ জন কংগ্রেস নেতা। সোমবারের বৈঠকে রাহুল বলেন, যখন সোনিয়া অসুস্থ, যখন দল মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থানে সরকার বাঁচাতে লড়ছে, তখন এই ধরনের চিঠি দুর্ভাগ্যজনক। বিজেপির সঙ্গে যোগসাজসেই এই চিঠি লেখা হয়েছে। জবাবে কপিল সিব্বাল টুইটে বলেন, গত ৩০ বছরে বিজেপির সমর্থনে তিনি কোনও বিবৃতি দেননি। তিনি রাজস্থান হাইকোর্টে দলের সরকার বাঁচাতে লড়েছেন।
দলের হয়ে মনিপুরে সরকার ফেলার বিজেপির ছক আটকাতে নেমেছেন। তা সত্ত্বেও বিজেপির সঙ্গে আঁতাতের অভিযোগ আনা হচ্ছে। এরপরই অবশ্য সেই টুইট মুছে সিব্বাল বলেন, ওকথা রাহুল বলেননি। একইভাবে সরে দাঁড়ান গুলাম নবি আজাদও। অন্যদিকে, ওই চিঠির নিন্দা করেছেন এ কে অ্যান্টনি, অমরিন্দর সিংয়ের মতো নেতারা। মনমোহন সিং সোনিয়া কাজ চালিয়ে যেতে অনুরোধ করেছেন। অন্যদিকে, কে সি বেণুগোপাল সোনিয়ার চিঠি পড়ে শোনান। তাতে সোনিয়া তাঁর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ইচ্ছা জানিয়েছেন। বলেছেন, তাঁর জায়গায় অন্য কাউকে বসানোর প্রক্রিয়া শুরু করা হোক।
Post a Comment
Thank You for your important feedback