করোনা আবহে ৭ সেপ্টেম্বর থেকে মেট্রো চালানোর অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তবে মেট্রো চলাচল ও যাত্রীদের জন্য সুরক্ষাবিধি তৈরি করছে কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক। আপাতত সেই নির্দেশিকা বা গাইডলাইনের দিকে তাঁকিয়ে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। সূত্রের খবর, দৈনিক কমবেশি ১০০টির মতো ট্রেন চালানোর প্রস্তুতি শুরু করেছে কলকাতা মেট্রো কর্তৃপক্ষ। সে ক্ষেত্রে গড়পড়তা ১০ মিনিট অন্তর ট্রেন চালানো হবে বলেই জানা যাচ্ছে। কিন্তু আসল চিন্তা যাত্রীদের নিয়ে। পরিষেবা শুরু হলে ভিড় নিয়ন্ত্রণই আসল চ্যালেঞ্জ কর্তৃপক্ষের কাছে। যদিও কী রকম সতর্কতা নিয়ে মেট্রো চালানো হবে তার জন্য আদর্শ আচরণবিধি তৈরি করছে কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক। জানা যাচ্ছে ওই আচরণবিধি এলেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ।
তবে দেশের একমাত্র কলকাতা মেট্রোই সরাসরি রেলবোর্ডের অধীনে। তাই কলকাতা মেট্রো চালু করতে হলে রেলবোর্ডের অনুমতি লাগবে। এই অনুমতি পেলেই কলকাতা মেট্রোর তরফে যোগাযোগ করা হবে রাজ্য সরকারের সঙ্গে। তারপর চুরান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেই জানা যাচ্ছে। তবে হাত গুটিয়ে বসে নেই কলকাতা মেট্রো কর্তৃপক্ষ। যেমন, প্রতিটি মেট্রো স্টেশন স্যানিটাইজের কাজ শুরু হয়েছে। স্টেশনে বসানো হচ্ছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার যন্ত্র, হাত ধোয়ার বেসিন। জানা যাচ্ছে, টোকেন বিক্রি বন্ধ রাখা হতে পারে। তার জায়গায় স্মার্টকার্ডের মাধ্যমেই ট্রেনে উঠতে হবে যাত্রীদের। স্মার্টকার্ডও অনলাইনে রিচার্জ করার ওপর জোর দিতে চাইছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। ভিড় এড়িয়ে যাত্রীদের ওঠানামার সুযোগ করে দিতে বেশি সময় স্টেশনে দাঁড় করানো হবে ট্রেন। পাশাপাশি দূরত্ববিধি মেনে ট্রেনের ভিতর বসার ব্যবস্থাও পরিবর্তন করা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে একটির পর একটি আসনে বসতে হবে যাত্রীদের। দাঁড়িয়ে যাতায়াত করতে হলেও মানতে হবে দূরত্ববিধি। সবমিলিয়ে কোভিড পরবর্তী সময়ে মেট্রো চালানো কলকাতা মেট্রো কর্তাদের কাছে কঠিন চ্যালেঞ্জ।
তবে দেশের একমাত্র কলকাতা মেট্রোই সরাসরি রেলবোর্ডের অধীনে। তাই কলকাতা মেট্রো চালু করতে হলে রেলবোর্ডের অনুমতি লাগবে। এই অনুমতি পেলেই কলকাতা মেট্রোর তরফে যোগাযোগ করা হবে রাজ্য সরকারের সঙ্গে। তারপর চুরান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেই জানা যাচ্ছে। তবে হাত গুটিয়ে বসে নেই কলকাতা মেট্রো কর্তৃপক্ষ। যেমন, প্রতিটি মেট্রো স্টেশন স্যানিটাইজের কাজ শুরু হয়েছে। স্টেশনে বসানো হচ্ছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার যন্ত্র, হাত ধোয়ার বেসিন। জানা যাচ্ছে, টোকেন বিক্রি বন্ধ রাখা হতে পারে। তার জায়গায় স্মার্টকার্ডের মাধ্যমেই ট্রেনে উঠতে হবে যাত্রীদের। স্মার্টকার্ডও অনলাইনে রিচার্জ করার ওপর জোর দিতে চাইছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। ভিড় এড়িয়ে যাত্রীদের ওঠানামার সুযোগ করে দিতে বেশি সময় স্টেশনে দাঁড় করানো হবে ট্রেন। পাশাপাশি দূরত্ববিধি মেনে ট্রেনের ভিতর বসার ব্যবস্থাও পরিবর্তন করা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে একটির পর একটি আসনে বসতে হবে যাত্রীদের। দাঁড়িয়ে যাতায়াত করতে হলেও মানতে হবে দূরত্ববিধি। সবমিলিয়ে কোভিড পরবর্তী সময়ে মেট্রো চালানো কলকাতা মেট্রো কর্তাদের কাছে কঠিন চ্যালেঞ্জ।
Post a Comment
Thank You for your important feedback