বলিউড অভিনেতা সলমন খানকে হত্যার ছক ফাঁস হয়ে গেল। তাঁকে খুন করার পরিকল্পনা করেছিল দুষ্কৃতীরা। তাই নিয়ম করে রোজ মুম্বইয়ে সলমনের বান্দ্রার বাড়ির চালানো হচ্ছিল নজরদারি৷ সলমনের বাড়ির সুলুকসন্ধান করা হয়েছিল৷ তবে শেষমেশ পুলিশের জালে ধরা পড়েছে দুষ্কৃতীরা। ১৫ আগস্ট উত্তরাখণ্ড থেকে ভিওয়ানির বাসিন্দা ২৭ বছরের ওরফে সাঙ্গা ওরফে বাবাকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে পাকড়াও করে ফরিদাবাদ পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ৷ তার সঙ্গে গ্রেফতার হয় আরও চারজন। তার কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত হয় গুলিভর্তি পিস্তল। ফরিদাবাদে প্রবীণ নামের এক ব্যক্তিকে খুনের অভিযোগে রাহুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। তা নিয়ে জেরা করার সময়ই এই প্রকাশ্যে আসে সলমনকে হ্ত্যার ছক। ফরিদাবাদ পুলিশের ডিসি (হেড কোয়ার্টার) রাজেশ দুগ্গল জানিয়েছেন, কুখ্যাত অপরাধী লরেন্স বিষ্ণোই জানুয়ারি মাস থেকেই রাহুলকে বিশেষ নজর রাখার কাজ দিয়েছিল সলমনের ওপর। সুযোগ বুঝে সল্লুভাইকে হত্যারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ জানায়, লরেন্সই এই রাহুলকে নিয়োগ করে সলমন হত্যায়। আপাতত লরেন্স যোধপুর জেলে বন্দি। জেল থেকেই সলমনকে খুনের ছক কষেছিল লরেন্স। সলমনের বিরুদ্ধে রাজস্থানে কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের অভিযোগ ওঠার পর থেকেই লরেন্সের কুনজরে রয়েছেন সলমন। কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় অভিযুক্ত হওয়ার পর থেকেই বিষ্ণোইদের প্রচণ্ড রোষের মুখে পড়েছেন বলিউড অভিনেতা। তখন থেকে লরেন্স তাঁকে হত্যার হুমকি দিয়ে চলেছেন। লকডাউন শুরু হওয়ার আগে থেকেই পানভেলের ফার্ম হাউসে বাস করছিলেন সলমন।
বলিউড অভিনেতা সলমন খানকে হত্যার ছক ফাঁস হয়ে গেল। তাঁকে খুন করার পরিকল্পনা করেছিল দুষ্কৃতীরা। তাই নিয়ম করে রোজ মুম্বইয়ে সলমনের বান্দ্রার বাড়ির চালানো হচ্ছিল নজরদারি৷ সলমনের বাড়ির সুলুকসন্ধান করা হয়েছিল৷ তবে শেষমেশ পুলিশের জালে ধরা পড়েছে দুষ্কৃতীরা। ১৫ আগস্ট উত্তরাখণ্ড থেকে ভিওয়ানির বাসিন্দা ২৭ বছরের ওরফে সাঙ্গা ওরফে বাবাকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে পাকড়াও করে ফরিদাবাদ পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ৷ তার সঙ্গে গ্রেফতার হয় আরও চারজন। তার কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত হয় গুলিভর্তি পিস্তল। ফরিদাবাদে প্রবীণ নামের এক ব্যক্তিকে খুনের অভিযোগে রাহুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। তা নিয়ে জেরা করার সময়ই এই প্রকাশ্যে আসে সলমনকে হ্ত্যার ছক। ফরিদাবাদ পুলিশের ডিসি (হেড কোয়ার্টার) রাজেশ দুগ্গল জানিয়েছেন, কুখ্যাত অপরাধী লরেন্স বিষ্ণোই জানুয়ারি মাস থেকেই রাহুলকে বিশেষ নজর রাখার কাজ দিয়েছিল সলমনের ওপর। সুযোগ বুঝে সল্লুভাইকে হত্যারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ জানায়, লরেন্সই এই রাহুলকে নিয়োগ করে সলমন হত্যায়। আপাতত লরেন্স যোধপুর জেলে বন্দি। জেল থেকেই সলমনকে খুনের ছক কষেছিল লরেন্স। সলমনের বিরুদ্ধে রাজস্থানে কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের অভিযোগ ওঠার পর থেকেই লরেন্সের কুনজরে রয়েছেন সলমন। কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় অভিযুক্ত হওয়ার পর থেকেই বিষ্ণোইদের প্রচণ্ড রোষের মুখে পড়েছেন বলিউড অভিনেতা। তখন থেকে লরেন্স তাঁকে হত্যার হুমকি দিয়ে চলেছেন। লকডাউন শুরু হওয়ার আগে থেকেই পানভেলের ফার্ম হাউসে বাস করছিলেন সলমন।
Post a Comment
Thank You for your important feedback