“রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রীর একসঙ্গে পথ চলা উচিত। একে অপরের পরিপূরক হিসেবে। রাজ্যপাল এবং মুখ্যমন্ত্রী দুজনকেই সংবিধান মেনে কাজ করতে হয়। দুজনের মধ্যে বিভেদ কাম্য নয়।” তিনি বলেন, দেশের গণতন্ত্রকে মজবুত করতে কেন্দ্র ও রাজ্য উভয় সরকারেরই যৌথ ভূমিকা রয়েছে। কোভিড নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রের পাশাপাশি রাজ্য সরকারেরও তিনি ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁর কথায়, সরকারি কর্মচারীদের একটা দায়বদ্ধতা রয়েছে। রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে তাঁদের কাজ করতে হবে।শনিবার স্বাধীনতা দিবসে ব্যারাকপুর গান্ধিঘাটে গিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাজ্য জগদীপ ধনকড়। সেখানেই তিনি বলেন,দেশ ও রাজ্যকে চলতে হবে একসঙ্গে। তেমনই রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রীকেও একসঙ্গে চলতে হবে। বেশ কিছুদিন তিক্ততার পর রাজ্যপালের এদিনের বক্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। এদিনের অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা, জেলাশাসক চৈতালি চক্রবর্তী প্রমুখ।
“রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রীর একসঙ্গে পথ চলা উচিত। একে অপরের পরিপূরক হিসেবে। রাজ্যপাল এবং মুখ্যমন্ত্রী দুজনকেই সংবিধান মেনে কাজ করতে হয়। দুজনের মধ্যে বিভেদ কাম্য নয়।” তিনি বলেন, দেশের গণতন্ত্রকে মজবুত করতে কেন্দ্র ও রাজ্য উভয় সরকারেরই যৌথ ভূমিকা রয়েছে। কোভিড নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রের পাশাপাশি রাজ্য সরকারেরও তিনি ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁর কথায়, সরকারি কর্মচারীদের একটা দায়বদ্ধতা রয়েছে। রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে তাঁদের কাজ করতে হবে।শনিবার স্বাধীনতা দিবসে ব্যারাকপুর গান্ধিঘাটে গিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাজ্য জগদীপ ধনকড়। সেখানেই তিনি বলেন,দেশ ও রাজ্যকে চলতে হবে একসঙ্গে। তেমনই রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রীকেও একসঙ্গে চলতে হবে। বেশ কিছুদিন তিক্ততার পর রাজ্যপালের এদিনের বক্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। এদিনের অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা, জেলাশাসক চৈতালি চক্রবর্তী প্রমুখ।
Post a Comment
Thank You for your important feedback