ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে ১ বছরের বড়। বিস্তর আলাপ ছিল তাঁর এবং বিভিন্ন সিনেমা জগতের কলাকুশলীর সাথে। কারণ তিনি সিনেমার প্রোজেক্টরের দায়িত্ব ছিলেন উত্তরা ও শ্রী সিনেমা হাউসের। একসাথে কাজ করেছেন উত্তমকুমারের বাবার সাথে। তিনি ধীরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। শরীরে কোনও রোগ নেই। কয়েক বছর আগে স্ত্রীকে হারিয়েছেন। আড্ডাবাজ ধীরেনবাবুকে করোনা অবহেও বাড়িতে আটকে রাখা কঠিন ছিল। দমদমের শ্যামনগর রোডে বেরিয়ে নিয়মিত খোঁজখবর নিতেন পাড়ার মানুষের, সংক্রমণে কী করা উচিত তার ঘরোয়া টোটকাও দিতেন। কিন্তু তারই মধ্যে তাঁকেও যে এই রোগ আক্রমণ করবে কে জানত? দিন দশেক গৃহবন্দি ছিলেন, এখন রিপোর্ট নেগেটিভ। CN ওয়েব পোর্টালকে জানালেন তার পূর্ববঙ্গীয় ভাষায় “ওখন ভালোই আসি, গলাখান একটু খুসখুস করসিল, ধুর এতো ভয় পাইলে চলে?” আতঙ্কের করোনাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিলেন ১০১ পার হাওয়া “যুবক” ধীরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।
Post a Comment
Thank You for your important feedback