বর্তমানে প্রতি বছর সাংসদরা নিজেদের সম্পত্তির খতিয়ান দেন স্বচ্ছকার স্বার্থে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বা প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সহ মন্ত্রিসভার অধিকাংশ সাংসদরা নিজেদের সম্পত্তি ও ধারের হিসেব দিয়ে আসছেন ফি বছর। বাজপেয়ী আমল থেকেই প্রথম স্বেচ্ছায় তথ্য দেওয়ার এই রীতি চালু হয়। সেই মতো প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১২ অক্টোবর তাঁর আয়ের হিসেব (Declearation) দিয়েছেন। তাতেই উঠে এল কয়েকটি তথ্য। যেমন প্রধানমন্ত্রীর বর্তমান স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এক এক অর্থবর্ষে তাঁর সম্পত্তি বেড়েছে ২৬.২৬ শতাংশ। গত অর্থবর্ষে তাঁর স্থাবর সম্পত্তি ছিল ১ কোটি ৩৯ লাখ টাকার। পাশাপাশি জানা যাচ্ছে, তিনি অধিকাংশ টাকাই জমান সেভিংস ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। এছাড়া কিছু টার্ম ডিপোজিটও রয়েছে মোদির। মূলত এলআইসি, এনএসসিতে টাকা খাটান তিনি। ইকুইটি বা শেয়ার মার্কেটের দিকে ঝোঁকেননি মোদি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যা টাকা পান তার অধিকাংশই জমিয়ে রাখেন। উল্লেখ্য প্রধানমন্ত্রীর মাস মাইনে ২ লাখ টাকা। যদিও করোনা কালে ৩০ শতাংশ বেতন কম নিচ্ছেন সাংসদ-মন্ত্রীরা। অপরদিকে মোদির অস্থাবর সম্পত্তি এক টাকাও বাড়েনি গত এক বছরে। তাঁর নিজের কোনও গাড়ি নেই। অস্থাবর সম্পত্তি বলতে গান্ধিনগরে একটি বাড়ি ও জমি।
Post a Comment
Thank You for your important feedback