দুর্গা ভাসান হওয়ার পরপরই কালিপুজোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়। কালিপুজোর নির্দিষ্ট কিছু জায়গা বিখ্যাত, বারাসত তার মধ্যে অন্যতম। সারা বাংলার মানুষ পুজোর কয়েকদিন বারাসত মুখো হন। কয়েক কোটি টাকা খরচের এই পুজোতে বারাসত এলাকায় যানবাহন বন্ধ হয়ে যায়। বারাসতের লাগোয়া মধ্যমগ্রামে কয়েক বছর বিশাল খরচ করে পূজার আয়োজন হচ্ছে। অন্যদিকে নৈহাটির পুজোও বাংলায় বিখ্যাত। কলকাতায় আর্মহার্স্ট স্ট্রিটে সোমেন মিত্রের মৃত্যুর পর এবার পুজোর জৌলুশ কমছে। কিন্তু প্রশ্ন হাইকোর্টের নির্দেশনামা কি কালিপুজোতেও প্রযোজ্য? বারাসত মিউনিসিপালিটির প্রশাসক সুনীল মুখোপাধ্যায় CN ওয়েবকে জানালেন, পুজো হবে নামমাত্র। কোনও ক্লাব বড় পুজো বা প্রতিযোগিতায় যাবে না, যা চাঁদা উঠবে তার বেশিটাই চলে যাবে ত্রাণের কাজে। একই বক্তব্য মধ্যমগ্রামের প্রশাসক এবং বিধায়ক রথীন ঘোষেরও, তিনি বললেন, এই করোনা আবহে বড় পুজো করলেই ভিড় হবে এবং তা সামাল দেওয়া কষ্টকর। ফলে সাধারণভাবেই পুজো করা হবে। নৈহাটির বাতাবরণ স্বাভাবিক নয় এবং পার্থ ভৌমিক এলাকার সংগঠন নিয়েই ব্যস্ত। শত হলেও কয়েক মাস পরেই ভোট।
Post a Comment
Thank You for your important feedback