মুগডাল, পটল ও ফুলকপি


অমিত শাহ কলকাতায় এসে দুদিনই দুপুরের খাওয়া সারলেন মূলত মুগডাল, পটল ও বেগুন ভাজা দিয়ে। তবে তাঁর পাতে সাত রকমের পদ ছিল, ফুলকপিরও একটি পদ ছিল। আম বাঙালির নিরামিষ পাতে এই খাবারই খেয়ে থাকেন। যদিও পটল সারা বছর পাওয়া দুস্কর, কিন্তু কোথায় আছে টাকা থাকলে বাঘেরও দুধ পাওয়া যায়।  অবশ্য আজকাল বাজারে একটু খুঁজলে তরিতরকারি পেতে অসুবিধা হয় না। এখন পেটের রোগীরা বলবেন, মুগডাল ও কপি, দুটোই হজম করা দুস্কর, এতে গ্যাস হয়। এদিন বোলপুরে  খ্যাতনামা বাউল সংগীত শিল্পী বাসুদেব দাস মহাশয়ের বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজ সারেন অমিত শাহ। 

 


যদিও চিকিৎসকরা বলেন খাওয়ার ব্যাপারে পেটের রোগীরা বরাবরই খুঁতখুঁতে। যে কোনও খাবার খেতেই তাঁরা ভয়ে করেন। কিন্তু মরশুমি তরকারি খেতে বাধা নেই কারোর। খাদ্য বিশারদরা বলেন, নিরামিষ খেলে মুগডাল খেতেই পারেন তবে ভাজা মুগ নয়, কাঁচা মুগডাল রান্না করে খাওয়া শ্রেয়। আর কপির বিষয়ে তাঁদের উপদেশ, কপি একটু সেদ্ধ করে রান্না করুন, তাহলে গ্যাসের সমস্যা হবে না। তার সঙ্গে খান পোড়ানো পাঁপড় এবং গ্রীন স্যালাড।  শেষ পাতে টক দই, হয়ে গেল দারুন লাঞ্চ, যা পেটের পক্ষে যথেষ্টই উপকারি।       




Post a Comment

Thank You for your important feedback

Previous Post Next Post