শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কৃষি আইন নিয়ে কৃষকদের ভুল বোঝানো হচ্ছে এবং এই আন্দোলন রাজনৈতিক বলে অভিযোগ করেছিলেন। তাঁদের বৈঠকের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। শনিবার তা নিয়ে বৈঠক করবেন কৃষক নেতারা। ফের সরকারের সঙ্গে বৈঠকে যাবেন কিনা তা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে সেই বৈঠকে। কৃষক নেতাদের কেউ কেউ আলোচনা শুরু করার পক্ষে। সরকার আশাবাদী, দু-তিন দিনের মধ্যেই কথা আরম্ভ হবে আবার। শুক্রবার মোদির ভাষণের সময় কৃষকরা বিভিন্ন জায়গায় থালা, বাটি বাজিয়েছেন।
তবে কৃষকরা জানাচ্ছেন, তাঁদের দাবি অপরিবর্তিতই থাকছে। তাঁরা ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের আইনি বৈধতা চান। আইন বাতিলের দাবিতেও তাঁরা অনড়। তাঁদের শুক্রবারের বৈঠকে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। সরকার সর্বশেষ চিঠিতে নতুন কোনও দাবি তোলা যাবে না বলে জানিয়েছে। দিল্লির সিংঘু, গাজিপুর ও টিকরি সীমান্তে অবস্থানরত কৃষকরা বুধবারই জানিয়েছেন, একের পর এক অর্থহীন প্রস্তাব দিয়ে চিঠি পাঠানো হচ্ছে কেন্দ্রের তরফে। যেসব কথা বলাহচ্ছে, তা আগেই নাকচ করেছেন তাঁরা। বরং তাঁরা তাঁদের আন্দোলনে যোগ দিতে চাওয়া কৃষকদের জন্য ট্রেনের বন্দোবস্ত করতে বলেছেন রেলকে। জানিয়েছেন, টিকিটের দাম তাঁরাই দেবেন।
Post a Comment
Thank You for your important feedback