কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সব রাজ্যকেই এই বনধের জন্য প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেছে। রেল ১৬টি রাজ্যে রেল রোকো-র আশঙ্কা করছে। বনধকে সমর্থন করছে অল ইন্ডিয়া মোটর ট্রাসপোর্ট কংগ্রেস। ফলে মাল পরিবহণে ব্যাপক বিঘ্নের সম্ভাবনা। সমর্থন জানিয়েছে রেলের কর্মী সংগঠনও। পাশে দাঁড়িয়েছে ট্রেড ইউনিয়নগুলি। কালো ব্যাজ পরবেন ব্যাঙ্ককর্মীরা। কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধি, এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার, সিপিএমের সীতারাম ইয়েচুরি, ডিএমকের এম কে স্ট্যালিন, ইএডজিডি-র ফারুক আবদুল্লা যৌথ বিবৃতিতে এই বনধকে সমর্থন জানিয়েছেন। তবে কৃষক নেতাদের সাফ কথা, রাজনৈতিক নেতারা সমর্থন করতে পারেন। তবে তাঁদের মঞ্চে কোনও দলের পতাকা থাকবে না।
মহারাষ্ট্রের বুলধানা জেলায় মালকাপুরে কিছু সময়ের জন্য রেল অবরোধ হয়। তাতে আটকে যায় চেন্নাই-আমেদাবাদ নবজীবন এক্সপ্রেস। রেল অবরোধ চলছে মহারাষ্ট্র, গুজরাত, ওডিশায়। রেল অবরোধ হয়েছে ভুবনেশ্বর স্টেশনেও। উত্তরপ্রদেশে সমাজবাদী পার্টির কর্মীরা এলাহাবাদের কাছে বেনারস-গোয়ালিয়র বুন্দেলখণ্ড এক্সপ্রেস আটকে দেন। গ্রামীণ উত্তরপ্রদেশে জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা। গত ১৩ দিন ধরে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লির কয়েক হাজার কৃষক দিল্লি সীমান্তে বসে রয়েছেন। বুধবার ফের তাঁদের সঙ্গে কেন্দ্রের আলোচনা হওয়ার কথা।
Post a Comment
Thank You for your important feedback