উত্তরাখণ্ডে তুষারধসে এপর্যন্ত ১৪ জনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজ আরও অন্তত ১৭০ জন। রবিবার সকালে চামোলি জেলার যোশীমঠে তুষারধসে অলকানন্দা ও ধৌলিগঙ্গা নদীতে বিপুল বন্যা দেখা দেয়। বানের তোড়ে পাঁচটি সেতু, ঘরবাড়ি ভেসে গিয়েছে। ঋষিগঙ্গার কাছে একটি ছোট জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র ধুয়েমুছে গিয়েছে। এর জেরে জাতীয় গ্রিডের ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করা হয়েছে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে টেহরি ও কোটেশ্বরে দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে দিতে হয়েছে।
তপোবনে নির্মীয়মান ৫২০ মেগাওয়াটের এনটিপিসির জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জলাধার ভেঙে গিয়েছে। উদ্ধারে নেমেছে সেনার ৬০০ জওয়ান, নৌবাহিনীর সাতটি ডুবুরির দল। আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ কয়েক কোটি টাকার। তপোবনে টানেল থেকে ১৬ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও নিখোঁজ ১২৫ জন। নিহতদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গুরুতর আহতদের ৫০ হাজার টাকা দেওয়া হবে। ত্রাণে সহয়াতার আশ্বাস দিয়েছে রাষ্ট্রসংঘও।
Post a Comment
Thank You for your important feedback