দ্বিতীয়বার ইমপিচমেন্ট থেকে ছাড় পেলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা ক্যাপিটল বিল্ডিংয়ে তাণ্ডবে উস্কানি দেওয়ার অভিযোগেও স্বস্তি পেলেন তিনি। ওই ঘটনায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করতে হলে আমেরিকার সনেটের দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের মাধ্যমেই সেটা করতে হত। এই সংক্রান্ত শুনানিতে সেনেটের ৫৭ সদস্য ট্রাম্পের বিপক্ষে ভোট দেন। এবং ৪৩ জন ট্রাম্পের পক্ষে ছিলেন। তবে যদি আরও ১০ জন সেনেট সদস্য যদি ট্রাম্পের বিপক্ষে যেতেন তবেই বিপদে পড়তে হত প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টকে। শনিবার ভোটাভুটির পর তাই স্বস্তিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
আর এদিন ইমপিচমেন্ট থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার ফলে ২০২৪ সালে ফের প্রেসিডেন্ট পদে লড়াইয়ে নামতে আর বাধা থাকলো না ট্রাম্পের। প্রসঙ্গত, ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্যাপিটল বিল্ডিংয়ে হামলার উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ ছাড়া আরও দুটি অভিযোগ ছিল। সেগুলি হল হেরে গিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখার অভিযোগ ওঠে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে। একইসঙ্গে ভোটের ফল পাল্টে দেওয়ার জন্য চাতুরির আশ্রয় নেওয়ারও অভিযোগ ওঠে। মার্কিন সেনেটে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব পাশ করার জন্য ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ৬৭ ভোট দরকার ছিল। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল তাঁর বিরুদ্ধে ৫৭টি ভোট পড়েছে। তাই আপাতত রেহাই পেলেন সদ্য প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে ২০১৯ সালেও ট্রাম্পের নামে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব এসেছিল। কিন্তু সেই প্রস্তাবও আটকে গিয়েছিল।
Post a Comment
Thank You for your important feedback