দ্বিতীয় দফায় নন্দীগ্রামে হাইভোল্টেজ ভোট। পাশাপাশি দুই মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার মোট ৩০ আসনে ভোট হবে ১ এপ্রিল। তার আগেই নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত নিল নির্বাচন কমিশন। দ্বিতীয় দফায় কেন্দ্রীয় বাহিনীকে গুলি চালানোর নির্দেশ দিল কমিশন। অর্থাৎ প্রয়োজন বিশেষে আত্মরক্ষার জন্য গুলিও চালাতে পারে কেন্দ্রীয় সরকারের আধাসেনা বাহিনী। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, পূর্ব মেদিনীপুরের পটাশপুরের ঘটনায় তারা অত্যন্ত বিরক্ত। পটাশপুরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান আহত হয়েছিলেন। পাশাপাশি টহলদারি চলাকালীন বোমাবাজিতে গুরুতর আহত হন পটাশপুর থানার ওসি।
কমিশন প্রশ্ন তুলেছে গোলমাল ঠেকাতে গিয়ে আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ান কেন আহত হবে? এরপরই কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কার্যত গুলি চালানোর অনুমতিই দিল নির্বাচন কমিশন। দ্বর্থ্যহীন ভাষায় এদিন জানিয়েছে, কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর হামলা হলে আত্মরক্ষার স্বার্থে তারা গুলি পর্যন্ত চালাতে পারবেন হামলাকারীদের উপর। এর আগে একের পর এক কড়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু এবার যে সিন্ধান্ত নেওয়া হল সেটা কার্যত নজিরবিহীন। এর আগে এরকম কোনও সিন্ধান্ত কমিশন নিয়েছে বলে মনে করতে পারছেন না ওয়াকিবহাল মহল। তবে অনেকেই বলছেন, এর ফলে সাধারণ ভোটাররাই আতঙ্কিত হতে পারেন।
Post a Comment
Thank You for your important feedback