দিল্লি মুম্বইয়ের মতো ব্যস্ততম শহর স্তব্ধ থাকবে আর কতদিন? প্রশ্ন উঠছে
বণিক মহলে। কারণ দিল্লি এবং মুম্বইতে দেশের বেশিরভাগ বড় সংস্থাগুলির
হেডকোয়াটার অবস্থিত। ফলে দেশজ ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে কোটি কোটি টাকার
ক্ষতি হচ্ছে লকডাউনের জেরে। কিন্তু সংক্রমণের কারণে সকলেই মুখে কুলুপ
এঁটেছে। রবিবার আরও এক সপ্তাহের জন্য লকডাউন ঘোষণা করলেন দিল্লির
মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সম্ভবত ১ জুন থেকে শিথিল হতে পারে দিল্লির
অবস্থান। একই চিন্তাভাবনা শুরু করেছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব
ঠাকরেও। কিন্তু উভয় মুখ্যমন্ত্রীর দাবি একটাই টিকাকরণ সম্পূর্ণ করা যাচ্ছে
না। সময়মতো টিকার জোগান নেই। এ ক্ষেত্রে কেজরিওয়াল নরম প্রতিবাদ করলেও
তীব্র ভাষায় মোদির সমালোচনা করছে শিবসেনা প্রধান। একই সুর পশ্চিমবঙ্গের
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এই রাজ্যেও চলছে কার্যত লকডাউন। যা
চলবে আগামী ৩০ মে পর্যন্ত। এখন দেখার এই রাজ্যেও লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হয়
কিনা।
Post a Comment
Thank You for your important feedback