বাঁকুড়ার উত্তরাংশে পরিযায়ী হাতির আক্রমণে অতিষ্ঠ এলাকার মানুষ। রাতের অন্ধকারে খাবারের সন্ধানে গ্রামে ঢুকে পড়ছে হাতির দল। বাড়িতে জমা থাকা চাল সহ অন্যান্য খাবার খেয়ে ফেলার পাশাপাশি ভেঙে ফেলছে ঘরবাড়ি। আক্রমণের হাত থেকে বাদ যাচ্ছে না জঙ্গল লাগোয়া চাষের জমিও। ধারাবাহিক হাতির তাণ্ডবে আতঙ্কে রয়েছেন জেলার উত্তরাংশের একটা বড় অংশের মানুষ। বনদফতর সূত্রের খবর, এই মুহূর্তে ৪টি ‘আবাসিক’ হাতি ও ২৩টি ‘পরিযায়ী’ হাতি বেলিয়াতোড় রেঞ্জের বৃন্দাবনপুর বিট এলাকায় রয়েছে। ফলে বৃন্দাবনপুর, মাচান, বড়কুড়া, রাউতোড়া সহ ১০-১৫টি গ্রামের মানুষ ভীষণ সমস্যার সমস্যার মধ্যে রয়েছেন। গ্রামবাসী রাজেশ বিশ্বাস, দুলাল পালরা বলেন, জঙ্গলে খাবারের সঙ্কট দেখা দেওয়ায় হাতির দল গ্রামে ঢুকে পড়ছে। গত কয়েকদিন ধরে হাতির দলটি বেশ কিছু ঘরবাড়ি ভেঙ্গে ফেলার পাশাপাশি পান বরোজ সহ সবজি জমি নষ্ট করে ফেলেছে। বনদফতরের ভূমিকা নিয়েও তীব্র ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের কথায়, হুলা পার্টি হাতির দলটিকে অন্যত্র সরাতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে না। এলাকার মানুষের স্বার্থে অতি দ্রুত হাতির দলটিকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার দাবি জানান তারা। এডিফও বুদ্ধদেব মণ্ডল বলেন, ২৩টি পরিযায়ী হাতি বৃন্দাবনপুরের কাটাবেসিয়ার জঙ্গলে রয়েছে। খাদ্যাভাসের পরিবর্তনের কারণে হাতির দল বারবার গ্রামে ঢুকে পড়ছে দাবি করে তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা চালিচ্ছি অতি দ্রুত কীভাবে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। একইসঙ্গে তিনি জানান, সরকারি নিয়মানুযায়ী হাতির আক্রমণে চাষের ক্ষেত্রে হেক্টর প্রতি ১৫ হাজার টাকা ও প্রাণহানির ক্ষেত্রে এককালীন ৪ লক্ষ টাকা দেওয়া হয় বলে তিনি জানান।
বাঁকুড়ার উত্তরাংশে পরিযায়ী হাতির আক্রমণে অতিষ্ঠ এলাকার মানুষ। রাতের অন্ধকারে খাবারের সন্ধানে গ্রামে ঢুকে পড়ছে হাতির দল। বাড়িতে জমা থাকা চাল সহ অন্যান্য খাবার খেয়ে ফেলার পাশাপাশি ভেঙে ফেলছে ঘরবাড়ি। আক্রমণের হাত থেকে বাদ যাচ্ছে না জঙ্গল লাগোয়া চাষের জমিও। ধারাবাহিক হাতির তাণ্ডবে আতঙ্কে রয়েছেন জেলার উত্তরাংশের একটা বড় অংশের মানুষ। বনদফতর সূত্রের খবর, এই মুহূর্তে ৪টি ‘আবাসিক’ হাতি ও ২৩টি ‘পরিযায়ী’ হাতি বেলিয়াতোড় রেঞ্জের বৃন্দাবনপুর বিট এলাকায় রয়েছে। ফলে বৃন্দাবনপুর, মাচান, বড়কুড়া, রাউতোড়া সহ ১০-১৫টি গ্রামের মানুষ ভীষণ সমস্যার সমস্যার মধ্যে রয়েছেন। গ্রামবাসী রাজেশ বিশ্বাস, দুলাল পালরা বলেন, জঙ্গলে খাবারের সঙ্কট দেখা দেওয়ায় হাতির দল গ্রামে ঢুকে পড়ছে। গত কয়েকদিন ধরে হাতির দলটি বেশ কিছু ঘরবাড়ি ভেঙ্গে ফেলার পাশাপাশি পান বরোজ সহ সবজি জমি নষ্ট করে ফেলেছে। বনদফতরের ভূমিকা নিয়েও তীব্র ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের কথায়, হুলা পার্টি হাতির দলটিকে অন্যত্র সরাতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে না। এলাকার মানুষের স্বার্থে অতি দ্রুত হাতির দলটিকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার দাবি জানান তারা। এডিফও বুদ্ধদেব মণ্ডল বলেন, ২৩টি পরিযায়ী হাতি বৃন্দাবনপুরের কাটাবেসিয়ার জঙ্গলে রয়েছে। খাদ্যাভাসের পরিবর্তনের কারণে হাতির দল বারবার গ্রামে ঢুকে পড়ছে দাবি করে তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা চালিচ্ছি অতি দ্রুত কীভাবে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। একইসঙ্গে তিনি জানান, সরকারি নিয়মানুযায়ী হাতির আক্রমণে চাষের ক্ষেত্রে হেক্টর প্রতি ১৫ হাজার টাকা ও প্রাণহানির ক্ষেত্রে এককালীন ৪ লক্ষ টাকা দেওয়া হয় বলে তিনি জানান।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback