নিষেধাজ্ঞার দিন শেষ। এবার রুপোলি শস্যের খোঁজে পাড়ি দেওয়ার পালা। চলতি বছরে আমফান সঙ্গে করোনায় ভয়ঙ্কর বিপদে মৎস্যজীবী পরিবারের। দিকে দিকে বেড়েই চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ইলিশ ধরায় নিষধাজ্ঞা ছিল এতদনি। এখন ইলিশ ধরতে শুরু হয়েছে মৎস্যজীবীদের উদ্যোগ। কাকদ্বীপ, নামখানা, বকখালি, সাগরদ্বীপ,পাথরপ্রতিমা, ডায়মন্ড হারবার, রায়দিঘি সর্বত্র এখন জোরকদমে চলছে ট্রলার ছাড়ার প্রস্তুতি । কোথাও মা গঙ্গাকে পূজা দেওয়া হচ্ছে, কোথাও বা বরফ, তেল, খাবার সরঞ্জম তুলে নেওয়া চলছে ট্রলারে। সময়মতো বর্ষা ঢুকেছে বঙ্গে। অনিয়মিত মাছ ধরা বন্ধ হয়েছে। ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ইলিশ ধরা দেবে মৎস্যজীবীদের জালে, এনই মনে করছেন মৎস্যজীবীরা। যদিও করোনা নিয়ে সংশয় থেকে যাচ্ছে মৎসজীবীদের মনে । ইউনিয়ন তরফে জানানো হয়েছে, একটি ট্রলারে ১৬ থেকে ১৮ জনের বেশি মাছ ধরা যাবে না। মৎস্যজীবীদের দাবি, ১৬ জনের কম হলে ট্রলারে মাছ শিকার করা মুশকিলহয়ে যাবে। তাঁদের একাংশের দাবি, শারীরিক পরীক্ষা করে পাঠানো হোক ট্রলার। আবার মাছ নিয়ে উপকূলে ফিরে এলে শারীরিক পরীক্ষা করার পর প্রবেশ করানো হোক লোকালয়ে। যাতে পেট বাঁচবে, পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে রোগ প্রতিরোধ করা যাবে। যদিও মৎস্যজীবীদের কথা মেনে নিয়েছেন কাকদ্বীপ ফিশারমেনসন ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশান সম্পাদক বিজন মাইতি। থার্মাল স্ত্রিনিংয়ের পাশাপাশি সামাজিক দুরত্ব মেনে যাতে ট্রলার পাঠানো যায় তারই আর্জি রেখেছেন তিনি। হাজার হাজার ট্রলার পাড়ি দেবে সমুদ্রে। খাঁড়ি এলাকার পাশাপাশি সমুদ্রের কিনারে অবস্থান করছে অনেকে।
নিষেধাজ্ঞার দিন শেষ। এবার রুপোলি শস্যের খোঁজে পাড়ি দেওয়ার পালা। চলতি বছরে আমফান সঙ্গে করোনায় ভয়ঙ্কর বিপদে মৎস্যজীবী পরিবারের। দিকে দিকে বেড়েই চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ইলিশ ধরায় নিষধাজ্ঞা ছিল এতদনি। এখন ইলিশ ধরতে শুরু হয়েছে মৎস্যজীবীদের উদ্যোগ। কাকদ্বীপ, নামখানা, বকখালি, সাগরদ্বীপ,পাথরপ্রতিমা, ডায়মন্ড হারবার, রায়দিঘি সর্বত্র এখন জোরকদমে চলছে ট্রলার ছাড়ার প্রস্তুতি । কোথাও মা গঙ্গাকে পূজা দেওয়া হচ্ছে, কোথাও বা বরফ, তেল, খাবার সরঞ্জম তুলে নেওয়া চলছে ট্রলারে। সময়মতো বর্ষা ঢুকেছে বঙ্গে। অনিয়মিত মাছ ধরা বন্ধ হয়েছে। ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ইলিশ ধরা দেবে মৎস্যজীবীদের জালে, এনই মনে করছেন মৎস্যজীবীরা। যদিও করোনা নিয়ে সংশয় থেকে যাচ্ছে মৎসজীবীদের মনে । ইউনিয়ন তরফে জানানো হয়েছে, একটি ট্রলারে ১৬ থেকে ১৮ জনের বেশি মাছ ধরা যাবে না। মৎস্যজীবীদের দাবি, ১৬ জনের কম হলে ট্রলারে মাছ শিকার করা মুশকিলহয়ে যাবে। তাঁদের একাংশের দাবি, শারীরিক পরীক্ষা করে পাঠানো হোক ট্রলার। আবার মাছ নিয়ে উপকূলে ফিরে এলে শারীরিক পরীক্ষা করার পর প্রবেশ করানো হোক লোকালয়ে। যাতে পেট বাঁচবে, পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে রোগ প্রতিরোধ করা যাবে। যদিও মৎস্যজীবীদের কথা মেনে নিয়েছেন কাকদ্বীপ ফিশারমেনসন ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশান সম্পাদক বিজন মাইতি। থার্মাল স্ত্রিনিংয়ের পাশাপাশি সামাজিক দুরত্ব মেনে যাতে ট্রলার পাঠানো যায় তারই আর্জি রেখেছেন তিনি। হাজার হাজার ট্রলার পাড়ি দেবে সমুদ্রে। খাঁড়ি এলাকার পাশাপাশি সমুদ্রের কিনারে অবস্থান করছে অনেকে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback