কোনও ভারতীয় নারী ধর্ষণের ঠিক পরেই ঘুমিয়ে পড়তে পারেন না। এই যুক্তিতেই অভিযুক্তের অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে মঞ্জুরি দিল কর্নাটক হাইকোর্ট। তবে এর আগেই অবশ্য এই ধর্ষণ মামলায় সিঙ্গল বেঞ্চে জামিন পেয়েছিলেন মূল অভিযুক্ত রাকেশ বি। এবার ডিভিশন বেঞ্চও তাঁর অন্তর্বর্তীকালীণ জামিনের আবেদন মঞ্জুর করল। তবে কয়েকটি শর্তেই তাঁর জামিন হয়েছে। যেমন অভিযুক্ত নিম্ন আদালতের আওতার বাইরে যেতে পারবেন না। পাশাপাশি প্রতি মাসের দ্বিতীয় ও চতুর্থ শনিবার অভিযুক্তকে স্থানীয় থানায় নিয়মিত হাজিরা দিতে হবে। হাইকোর্টে এই মামলার শুনানিতে অভিযুক্তের আইনজীবী যুক্তি দিয়েছেন, ধর্ষণের পর নির্যাতিতা ঘুমিয়ে পড়েন কী করে? পাশাপাশি আইনজীবীরা সওয়ালে এই প্রশ্নও তোলেন, ঘটনার দিন কেন নির্যাতিতা রাত এগারোটার সময় অফিসে গিয়েছিলেন? কেনই তিনি অভিযুক্তের সঙ্গে মদ্যপান করেছিলেন? যদিও এই প্রশ্নের কোনও উত্তরই নির্যাতিতা দিতে পারেননি বলে দাবি করা হয়েছে আদালতে। যদিও সরকারি পক্ষের আইনজীবী পাল্টা সওয়াল করেন, জামিন পেয়ে গেলে অভিযুক্ত তদন্ত ভুল পথে চালিত করতে পারেন। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক প্রমানও রয়েছে বলে জানান সরকারি আইনজীবী। তবে সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারপতি কৃষ্ণা দীক্ষিত বলেন, ‘অভিযোগকারিণী জানিয়েছেন, ধর্ষণের পর তিনি ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। একজন ভারতীয় মহিলা এটা করতে পারেন না। আমাদের মেয়েরা ধর্ষিত হওয়ার পর এমন আচরণ করেন না’। এরপরই শর্তসাপেক্ষে জামিন মঞ্জুর হয় অভিযুক্তের।
কোনও ভারতীয় নারী ধর্ষণের ঠিক পরেই ঘুমিয়ে পড়তে পারেন না। এই যুক্তিতেই অভিযুক্তের অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে মঞ্জুরি দিল কর্নাটক হাইকোর্ট। তবে এর আগেই অবশ্য এই ধর্ষণ মামলায় সিঙ্গল বেঞ্চে জামিন পেয়েছিলেন মূল অভিযুক্ত রাকেশ বি। এবার ডিভিশন বেঞ্চও তাঁর অন্তর্বর্তীকালীণ জামিনের আবেদন মঞ্জুর করল। তবে কয়েকটি শর্তেই তাঁর জামিন হয়েছে। যেমন অভিযুক্ত নিম্ন আদালতের আওতার বাইরে যেতে পারবেন না। পাশাপাশি প্রতি মাসের দ্বিতীয় ও চতুর্থ শনিবার অভিযুক্তকে স্থানীয় থানায় নিয়মিত হাজিরা দিতে হবে। হাইকোর্টে এই মামলার শুনানিতে অভিযুক্তের আইনজীবী যুক্তি দিয়েছেন, ধর্ষণের পর নির্যাতিতা ঘুমিয়ে পড়েন কী করে? পাশাপাশি আইনজীবীরা সওয়ালে এই প্রশ্নও তোলেন, ঘটনার দিন কেন নির্যাতিতা রাত এগারোটার সময় অফিসে গিয়েছিলেন? কেনই তিনি অভিযুক্তের সঙ্গে মদ্যপান করেছিলেন? যদিও এই প্রশ্নের কোনও উত্তরই নির্যাতিতা দিতে পারেননি বলে দাবি করা হয়েছে আদালতে। যদিও সরকারি পক্ষের আইনজীবী পাল্টা সওয়াল করেন, জামিন পেয়ে গেলে অভিযুক্ত তদন্ত ভুল পথে চালিত করতে পারেন। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক প্রমানও রয়েছে বলে জানান সরকারি আইনজীবী। তবে সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারপতি কৃষ্ণা দীক্ষিত বলেন, ‘অভিযোগকারিণী জানিয়েছেন, ধর্ষণের পর তিনি ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। একজন ভারতীয় মহিলা এটা করতে পারেন না। আমাদের মেয়েরা ধর্ষিত হওয়ার পর এমন আচরণ করেন না’। এরপরই শর্তসাপেক্ষে জামিন মঞ্জুর হয় অভিযুক্তের।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback