করোনা আতঙ্কের মাঝেই ফের মাথাচারা দিল পঙ্গপাল। মাসখানেক পর পঙ্গপালের ঝাঁক ফের হানা দিল উত্তর ভারতে। উল্লেখ্য গত মাসেই পঙ্গপালের হানার ঘটনা সামনে এসেছিল পশ্চিম ও মধ্য ভারতের বেশ কয়েকটি জেলায়। এবার তাঁরা পৌঁছে গেল রাজধানী দিল্লির দোরগোড়ায়। দিল্লি সংলগ্ন গুরুগ্রামের আকাশ বাতাশ ছেয়ে গিয়েছে পঙ্গপালের ঝাঁকে। হরিয়ানার বিস্তৃর্ণ এলাকায় তাঁদের উপদ্রপে ঘরবন্দি মানুষজন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যে নাগাদ গুরুগ্রামের সাইবার হাব এলাকায় প্রথম দেখা যায় পঙ্গপালের ঝাঁক। এরপরই স্থানীয় প্রশাসন বাসিন্দাদের ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রেখে থালা বাসন বাজিয়ে পঙ্গপাল তাড়ানোর পরামর্শ দেয়। কিন্তু শনিবার সকাল হতেই দেখা গেল, আকাশ প্রায় ছেয়ে গিয়েছে পঙ্গপালের ঝাঁকে। গুরুগ্রামের ব্যস্ততম এলাকা হিসেবে পরিচিত এমজি রোড, ইফকো চক, ডিএলএফ ফেজ আই-৪,ভিলেজ চক্করপুর, সিকন্দরপুর, সুখরালিতে শনিবার সকাল থেকেই চলছে পঙ্গপালের হানাদারি। সাইবার হাব এলাকার উচু বিল্ডিংগুলিতেও পঙ্গপালের ঝাঁক দেখা গিয়েছে। অনেকেই ভিডিও-ছবি তুলে সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। হরিয়ানার ঝাজ্জরে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে পঙ্গপালের দল। সেখানে দমকল প্রস্তুত রাখতে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য প্রশাসন। যাতে দমকলের ইঞ্জিন থেকে কীটনাশক স্প্রে করা যায়।
করোনা আতঙ্কের মাঝেই ফের মাথাচারা দিল পঙ্গপাল। মাসখানেক পর পঙ্গপালের ঝাঁক ফের হানা দিল উত্তর ভারতে। উল্লেখ্য গত মাসেই পঙ্গপালের হানার ঘটনা সামনে এসেছিল পশ্চিম ও মধ্য ভারতের বেশ কয়েকটি জেলায়। এবার তাঁরা পৌঁছে গেল রাজধানী দিল্লির দোরগোড়ায়। দিল্লি সংলগ্ন গুরুগ্রামের আকাশ বাতাশ ছেয়ে গিয়েছে পঙ্গপালের ঝাঁকে। হরিয়ানার বিস্তৃর্ণ এলাকায় তাঁদের উপদ্রপে ঘরবন্দি মানুষজন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যে নাগাদ গুরুগ্রামের সাইবার হাব এলাকায় প্রথম দেখা যায় পঙ্গপালের ঝাঁক। এরপরই স্থানীয় প্রশাসন বাসিন্দাদের ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রেখে থালা বাসন বাজিয়ে পঙ্গপাল তাড়ানোর পরামর্শ দেয়। কিন্তু শনিবার সকাল হতেই দেখা গেল, আকাশ প্রায় ছেয়ে গিয়েছে পঙ্গপালের ঝাঁকে। গুরুগ্রামের ব্যস্ততম এলাকা হিসেবে পরিচিত এমজি রোড, ইফকো চক, ডিএলএফ ফেজ আই-৪,ভিলেজ চক্করপুর, সিকন্দরপুর, সুখরালিতে শনিবার সকাল থেকেই চলছে পঙ্গপালের হানাদারি। সাইবার হাব এলাকার উচু বিল্ডিংগুলিতেও পঙ্গপালের ঝাঁক দেখা গিয়েছে। অনেকেই ভিডিও-ছবি তুলে সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। হরিয়ানার ঝাজ্জরে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে পঙ্গপালের দল। সেখানে দমকল প্রস্তুত রাখতে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য প্রশাসন। যাতে দমকলের ইঞ্জিন থেকে কীটনাশক স্প্রে করা যায়।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback