লাদাখে ভারত-চিন সীমান্তে চিনা সেনাবাহিনীর তৎপরতা অনেকটাই বেড়েছে। গত ১৫ জুন দুদেশের সেনাবাহিনীর সংঘর্ষের পরই আলোচনায় বসেছিল দুদেশের শীর্ষ সেনা আধিকারিকরা। ইতিমধ্যেই দুবার হয়েছে বৈঠক। সেখানে সীমান্ত এলাকা থেকে অতিরিক্ত সেনা সরিয়ে নেওয়ার ব্যপারে ঐকমত্যও হয়েছে বলে দাবি করেছিল দিল্লি। তবুও লাদাখের প্রকৃত সীমান্তরেখা (LAC) থেকে সেনা কমায়নি চিন। উল্টে সামরিক তৎপরতা আরও বাড়িয়েছে তাঁরা। উপগ্রহ চিত্রেও দেখা যাচ্ছে, সীমান্ত এলাকায় সামরিক সরঞ্জাম ও যানবাহন অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। ফলে চিনের এই আগ্রাসী কার্যকলাপ উদ্বেগ বাড়িয়েছে দিল্লির। যার মোকাবিলায় প্রয়োজনে ‘সামরিক জবাব’ দেওয়ার জন্যও প্রস্তুত থাকা উচিত বলে মনে করছে ভারত। সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে সামরিক প্রস্তুত থাকার নির্দেশও এসেছে বলে সূত্রের খবর। এক সর্বভারতীয় ইংরেজি দৈনিক ভারত সরকারের এক শীর্ষ আমলাকে উদ্ধৃতি করে জানিয়েছে, চিনের সঙ্গে আপস করাও সম্ভব নয়। পিছিয়ে যাওয়ার বদলে ওদের মুখোমুখি হতে হবে। সামরিক সংঘর্ষের পরিণতি কী তা আগে থেকে ভাবলে সামনে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এটাই সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি। পাশাপাশি এটাও জানানো হয়েছে, উত্তেজনা প্রশমণে ভারত-চিন সেনাবাহিনী ও কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনাও জারি রয়েছে। যা নিরবিচ্ছিন্নভাবে জারি রাখার পক্ষেই নয়াদিল্লি। জানা যাচ্ছে, চিনের কথা ও কাজে বিস্তর ফাঁরাক। বৈঠকে সেনা সরানোর কথা হলেও কার্যক্ষেত্রে তা করেনি চিন। সেনা সরানোর বদলে নিয়ন্ত্রণরেখায় সেনা ও সমরাস্ত্র মজুত বাড়াচ্ছে চিন। সাম্প্রতিক কয়েকটি উপগ্রহ চিত্রে দেখা গিয়েছে, লাদাখ সীমান্তে বেশ কয়েকটি সেনা ছাউনিও বানিয়ে ফেলেছে চিন। ভারতও যে চুপ করে বসে নেই সেটা স্বীকার করেছে ওই শীর্ষ সূত্র। লাদাখে বায়ুসেনার ফাইটার জেট টহল বাড়ানো হয়েছে।
লাদাখে ভারত-চিন সীমান্তে চিনা সেনাবাহিনীর তৎপরতা অনেকটাই বেড়েছে। গত ১৫ জুন দুদেশের সেনাবাহিনীর সংঘর্ষের পরই আলোচনায় বসেছিল দুদেশের শীর্ষ সেনা আধিকারিকরা। ইতিমধ্যেই দুবার হয়েছে বৈঠক। সেখানে সীমান্ত এলাকা থেকে অতিরিক্ত সেনা সরিয়ে নেওয়ার ব্যপারে ঐকমত্যও হয়েছে বলে দাবি করেছিল দিল্লি। তবুও লাদাখের প্রকৃত সীমান্তরেখা (LAC) থেকে সেনা কমায়নি চিন। উল্টে সামরিক তৎপরতা আরও বাড়িয়েছে তাঁরা। উপগ্রহ চিত্রেও দেখা যাচ্ছে, সীমান্ত এলাকায় সামরিক সরঞ্জাম ও যানবাহন অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। ফলে চিনের এই আগ্রাসী কার্যকলাপ উদ্বেগ বাড়িয়েছে দিল্লির। যার মোকাবিলায় প্রয়োজনে ‘সামরিক জবাব’ দেওয়ার জন্যও প্রস্তুত থাকা উচিত বলে মনে করছে ভারত। সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে সামরিক প্রস্তুত থাকার নির্দেশও এসেছে বলে সূত্রের খবর। এক সর্বভারতীয় ইংরেজি দৈনিক ভারত সরকারের এক শীর্ষ আমলাকে উদ্ধৃতি করে জানিয়েছে, চিনের সঙ্গে আপস করাও সম্ভব নয়। পিছিয়ে যাওয়ার বদলে ওদের মুখোমুখি হতে হবে। সামরিক সংঘর্ষের পরিণতি কী তা আগে থেকে ভাবলে সামনে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এটাই সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি। পাশাপাশি এটাও জানানো হয়েছে, উত্তেজনা প্রশমণে ভারত-চিন সেনাবাহিনী ও কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনাও জারি রয়েছে। যা নিরবিচ্ছিন্নভাবে জারি রাখার পক্ষেই নয়াদিল্লি। জানা যাচ্ছে, চিনের কথা ও কাজে বিস্তর ফাঁরাক। বৈঠকে সেনা সরানোর কথা হলেও কার্যক্ষেত্রে তা করেনি চিন। সেনা সরানোর বদলে নিয়ন্ত্রণরেখায় সেনা ও সমরাস্ত্র মজুত বাড়াচ্ছে চিন। সাম্প্রতিক কয়েকটি উপগ্রহ চিত্রে দেখা গিয়েছে, লাদাখ সীমান্তে বেশ কয়েকটি সেনা ছাউনিও বানিয়ে ফেলেছে চিন। ভারতও যে চুপ করে বসে নেই সেটা স্বীকার করেছে ওই শীর্ষ সূত্র। লাদাখে বায়ুসেনার ফাইটার জেট টহল বাড়ানো হয়েছে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback