শ্যুটিং, ঘরকন্যা ও নিজের সংসদীয় এলাকার কাজকর্ম সামলেও তাঁকে টিকটকে দেখা যায় হামেশাই। লকডাউনের মধ্যেও তিনি নানান সময়ে টিকটক ভিডিও পোস্ট করেছিলেন। তিনি বসিরহাটের তৃণমূল সাংসদ তথা বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী নুসরত জাহান। চিনের সঙ্গে সীমান্ত বিবাদের আবহেই কেন্দ্রীয় সরকার ৫৯টি চিনা মোবাইল অ্যাপ ব্যান করেছে। যার মধ্যে রয়েছে টিকটক অ্যাপও। এবার এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন টলিউড অভিনেত্রী তথা সাংসদ নুসরত জাহান। তিনি বলেন, ‘কয়েকটি চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করলেই কি ইন্দো-চিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের গুরুতর সমস্যার সমাধান হবে? অনেক প্রশ্নেরই উত্তর মিলছে না এখনও, সেগুলোও পর্যালোচনা করে দেখা উচিত সরকারের’।
তিনি আরও বলেন, চিনা দ্রব্য বিক্রিই অনেকের রুটিরুজি, তাঁদের জন্যও বিকল্প কিছু ভাবা উচিত সরকারের। উল্লেখ্য, টলি তারকা নুসরতের টিকটক অ্যাকাউন্টের ফলোয়ার সংখ্যাও বেশ আকর্ষণীয়। তার ফলোয়ার সংখ্যা প্রায় ১৪ লাখ। বিভিন্ন সময়ে টিকটকে বিভিন্ন ভিডিও পোস্ট করে থাকেন বসিরহাটের সাংসদ। এই লকডাউনের মধ্যেও নাচের ভিডিও পোস্ট করে সমালোচিত হয়েছিলেন নুসরত। এবার চিনা অ্যাপ ব্যান নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রী তথা বসিরহাটের সাংসদ। প্লে-স্টোর কিংবা অ্যাপল স্টোর থেকেও বিদায় নিয়েছে এই জনপ্রিয় অ্যাপ। ভারত সরকারের নির্দেশ মেনে নিজেদের প্ল্যাটফর্ম বন্ধও করে দিয়েছে টিকটক কর্তৃপক্ষ। ফলে মঙ্গলবার বিকেল থেকে আর মোবাইলে পাওয়া যাচ্ছে না জনপ্রিয় টিকটক অ্যাপ।
না মিটবে না। এতোদিনের এতো গভীর ভূমি বিবাদ এতো সহজে মিটবে আশা করাটাই মূর্খতা। পারিবারিক জমি বিবাদ সারজীবনে মিটানো অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভব হয় না। দেশতো অনেক বড় বিষয়। তাই এক একটা ধাপে ধাপে এগোনো বুদ্ধিমানের কাজ। এটা তার একটা ধাপ মাত্র।
ردحذفনা এতেও সমস্যার সমাধান হবেনা। এটা একটা ধাপ মাত্র। এই জমি বিবাদের পশ্চাতে দীর্ঘ ৭০ বছরের কুশাসনের ইতিহাস আছে সেটা জানতে হবে। তার জন্য রাষ্ট্রবাদী চিন্তা মাথায় রাখতে হবে। এটা ১৯৬২ সালের নেহরু শাসনের ভারত নয়। সর্বোপরি দুর্গম সিমানায় যেসব সেনাজওয়ানরা জীবন বিপন্ন করে আমাদের নিশ্চিন্ত জীবন উপহার দিচ্ছে সেটাও মাথায় রাখতে হব।
ردحذفإرسال تعليق
Thank You for your important feedback