এবার জঙ্গিদের গুলিতে মৃত্যু হল কাশ্মীরের এক বিজেপি নেতার। সেই সঙ্গে জঙ্গিদের গুলির শিকার হয়েছেন ওই নেতার বাবা ও ভাইও। কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে বুধবার রাত ৯টা নাগাদ কাশ্মীরের বান্দিপোরার মুসলিমবাদে কয়েকজন জঙ্গি হামলা চালায় বিজেপির প্রাক্তণ জেলা সভাপতি ওয়াসিম বারির বাড়িতে। জঙ্গিদের এলোপাথারি গুলিতেই মৃত্যু হয় তাঁর। সেই সঙ্গেই মারা গিয়েছেন ওই বিজেপি নেতার বাবা বশির আহমেদ ও ভাই উমর। তিনজনকেই স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় এলাকায় যথেষ্ঠ চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। কারণ মৃত ওয়াসিম বারির বাড়ি স্থানীয় থানার ঢিল ছোঁড়া দূরত্বেই। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই বিজেপি নেতা বাড়িতেই ছিলেন, তাঁর বাবা ও ভাই বাড়ির নীচে দোকানে। জঙ্গিরা আচমকাই ঢুকে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে। কাশ্মীর পুলিশের আইজি বিজয় কুমার জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ১০ জন পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। কারণ ওই পুলিশকর্মীরাই ওয়াসিম বারির নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। সূত্রের খবর, হামলার সময় ওই পুলিশকর্মীরা ঘটনাস্থলের ধারেকাছেই ছিলেন না। ২০১৪ সালেও ওয়াসিম বারি ভোটে লড়েছিলেন নির্দল হয়ে। পড়ে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। বান্দিপোরার বিজেপি নেতা হিসেবে বেশ পরিচিত মুখ ছিলেন ওয়াসিম। তাঁর প্রাণ সংশয় থাকায় পুলিশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছিল কাশ্মীর পুলিশ। তবুও শেষরক্ষা হলনা। ওয়াসিম বারির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। শোকজ্ঞাপণ করেছেন কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাও। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের (PMO) প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং রাতেই ট্যুইট করে জানান, কাশ্মীরের বিজেপি নেতার হত্যাকাণ্ডের খোঁজ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনিও এই ঘটনায় যথেষ্ঠ চিন্তিত।
এবার জঙ্গিদের গুলিতে মৃত্যু হল কাশ্মীরের এক বিজেপি নেতার। সেই সঙ্গে জঙ্গিদের গুলির শিকার হয়েছেন ওই নেতার বাবা ও ভাইও। কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে বুধবার রাত ৯টা নাগাদ কাশ্মীরের বান্দিপোরার মুসলিমবাদে কয়েকজন জঙ্গি হামলা চালায় বিজেপির প্রাক্তণ জেলা সভাপতি ওয়াসিম বারির বাড়িতে। জঙ্গিদের এলোপাথারি গুলিতেই মৃত্যু হয় তাঁর। সেই সঙ্গেই মারা গিয়েছেন ওই বিজেপি নেতার বাবা বশির আহমেদ ও ভাই উমর। তিনজনকেই স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় এলাকায় যথেষ্ঠ চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। কারণ মৃত ওয়াসিম বারির বাড়ি স্থানীয় থানার ঢিল ছোঁড়া দূরত্বেই। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই বিজেপি নেতা বাড়িতেই ছিলেন, তাঁর বাবা ও ভাই বাড়ির নীচে দোকানে। জঙ্গিরা আচমকাই ঢুকে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে। কাশ্মীর পুলিশের আইজি বিজয় কুমার জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ১০ জন পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। কারণ ওই পুলিশকর্মীরাই ওয়াসিম বারির নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। সূত্রের খবর, হামলার সময় ওই পুলিশকর্মীরা ঘটনাস্থলের ধারেকাছেই ছিলেন না। ২০১৪ সালেও ওয়াসিম বারি ভোটে লড়েছিলেন নির্দল হয়ে। পড়ে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। বান্দিপোরার বিজেপি নেতা হিসেবে বেশ পরিচিত মুখ ছিলেন ওয়াসিম। তাঁর প্রাণ সংশয় থাকায় পুলিশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছিল কাশ্মীর পুলিশ। তবুও শেষরক্ষা হলনা। ওয়াসিম বারির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। শোকজ্ঞাপণ করেছেন কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাও। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের (PMO) প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং রাতেই ট্যুইট করে জানান, কাশ্মীরের বিজেপি নেতার হত্যাকাণ্ডের খোঁজ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনিও এই ঘটনায় যথেষ্ঠ চিন্তিত।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback