বর্ধমানের কুখ্যাত সিরিয়াল কিলার কামরুজ্জামান সরকারকে ফাঁসির সাজা শোনালেন কালনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক তপন কুমার মণ্ডল। গলায় লোহার চেন জড়িয়ে একের পর এক মহিলা ও নাবালিকাকে খুন করেছিল এই সিরিয়াল কিলার। লোহার চেন গলায় পেঁচিয়ে খুন করার জন্য খুনি কামরুজ্জামান ‘চেন কিলার’ নামেই কুখ্যাত হয়ে ওঠে। গত বছর ২২ জুলাই এক নাবালিকা খুনের ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ কালনার কাঁকুড়িয়া মোড় থেকে গ্রেফতার করে কামরুজ্জামানকে। এরপরই সামনে আসে তাঁর একের পর এক কুকীর্তি। বিগত কয়েক বছর ধরে কলকাতার স্টোনম্যানের আদলে হুগলি ও পূর্ব বর্ধমানের বিভিন্ন এলাকায় খুন হচ্ছিলেন একের পর এক মহিলা ও নাবালিকা। পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পারে সাইকেলের চেন জাতীয় কিছু দিয়ে খুন করা হলেও খুনি মৃতদেহের ওপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছে। পরপর একই ঘটনায় নড়েচড়ে বসে পুলিশ। গত বছর ৩০ মে এক কিশোরীর ওপরও একই কায়দায় যৌন নির্যাতন চালায় খুনি। তবে ভাগ্যক্রমে সে প্রাণে বেঁচে যায় সেইসময়। পুলিশ তাঁর কাছ থেকেই খুনির সামান্য ধারণা পেয়েছিল। পরে ওই কিশোরীর মৃত্যু হয়। এরপর গতবছর ২২ জুলাই পুলিশ কামরুজ্জামানকে গ্রেফতার করে। গত বছরই ২৫ আগস্ট পুলিশ আদালতে চার্জশিট পেশ করে এবং ৭ সেপ্টেম্বর চার্জ গঠন করে। এরপরই গত বৃহস্পতিবার কামরুজ্জামানকে দোষী সাব্যস্ত করেন বিচারক। সোমবার সাজা শোনাতে গিয়ে এই খুনকে বিরলতম আখ্যা দিয়ে দোষীকে ফাঁসির সাজা শোনান। উল্লেখ্য, কালনা, বর্ধমান, চুঁচুড়া আদালতে মোট ১৭টি মামলা চলছে। তার মধ্যে আজ একটি মামলার শুনানি শেষ হল।
বর্ধমানের কুখ্যাত সিরিয়াল কিলার কামরুজ্জামান সরকারকে ফাঁসির সাজা শোনালেন কালনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক তপন কুমার মণ্ডল। গলায় লোহার চেন জড়িয়ে একের পর এক মহিলা ও নাবালিকাকে খুন করেছিল এই সিরিয়াল কিলার। লোহার চেন গলায় পেঁচিয়ে খুন করার জন্য খুনি কামরুজ্জামান ‘চেন কিলার’ নামেই কুখ্যাত হয়ে ওঠে। গত বছর ২২ জুলাই এক নাবালিকা খুনের ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ কালনার কাঁকুড়িয়া মোড় থেকে গ্রেফতার করে কামরুজ্জামানকে। এরপরই সামনে আসে তাঁর একের পর এক কুকীর্তি। বিগত কয়েক বছর ধরে কলকাতার স্টোনম্যানের আদলে হুগলি ও পূর্ব বর্ধমানের বিভিন্ন এলাকায় খুন হচ্ছিলেন একের পর এক মহিলা ও নাবালিকা। পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পারে সাইকেলের চেন জাতীয় কিছু দিয়ে খুন করা হলেও খুনি মৃতদেহের ওপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছে। পরপর একই ঘটনায় নড়েচড়ে বসে পুলিশ। গত বছর ৩০ মে এক কিশোরীর ওপরও একই কায়দায় যৌন নির্যাতন চালায় খুনি। তবে ভাগ্যক্রমে সে প্রাণে বেঁচে যায় সেইসময়। পুলিশ তাঁর কাছ থেকেই খুনির সামান্য ধারণা পেয়েছিল। পরে ওই কিশোরীর মৃত্যু হয়। এরপর গতবছর ২২ জুলাই পুলিশ কামরুজ্জামানকে গ্রেফতার করে। গত বছরই ২৫ আগস্ট পুলিশ আদালতে চার্জশিট পেশ করে এবং ৭ সেপ্টেম্বর চার্জ গঠন করে। এরপরই গত বৃহস্পতিবার কামরুজ্জামানকে দোষী সাব্যস্ত করেন বিচারক। সোমবার সাজা শোনাতে গিয়ে এই খুনকে বিরলতম আখ্যা দিয়ে দোষীকে ফাঁসির সাজা শোনান। উল্লেখ্য, কালনা, বর্ধমান, চুঁচুড়া আদালতে মোট ১৭টি মামলা চলছে। তার মধ্যে আজ একটি মামলার শুনানি শেষ হল।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback