সঙ্কট ঘনাচ্ছে রাজস্থানে। দলের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য বিদ্রোহের পর উপ মুখ্যমন্ত্রী শচিন পাইলট সোমবার জানিয়েছেন, তিনি বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন না। শোনা যাচ্ছে, তিনি প্রগতিশীল কংগ্রেস মোর্চা বলে একটা নতুন দলও খুলতে পারেন। তবুও বিজেপির সভাপতি জে পি নাড্ডার সঙ্গে তাঁর সম্ভাব্য বৈঠক নিয়ে সরগরম রাজধানী। পাইলটের দাবি, ৩০ জন বিধায়কের সমর্থন রয়েছে তাঁর সঙ্গে। তাই অশোক গেহলতের সরকার সংখ্যালঘু বলেও দাবি তাঁর। সোমবার জয়পুরে কংগ্রেস পরিষদীয় দলের বৈঠকে যোগ দেননি পাইলট। পুরো পরিস্থিতির ওপর নজর রেখেছে বিজেপি। ইতিমধ্যেই গেহলত সমর্থক গোষ্ঠী প্রদেশ সভাপতির পদ থেকে পাইলটকে সরিয়ে তাঁর জায়গায় রঘুবীর মিনাকে বসানোর তোড়জোড় করছে।
রাজ্যের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পাঠানো হয়েছে অবিনাশ পাণ্ডে, অজয় মাকেন ও রণদীপ সূর্যেওয়ালাকে। তাঁরাই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদেশ সভাপতির নাম ঘোষণা করা হবে। রাত আড়াইটেয় সাংবাদিক বৈঠকে গেহলত সমর্থকদের দাবি, তাঁদের সঙ্গে সই করে ১০৯ জন বিধায়ক সমর্থন জানিয়েছেন। সোমবার সমর্থনের চিঠি দেবেন আরও অনেকে। শচিনের দিকে ১৬ জনের বেশি বিধায়ক নেই বলেই দাবি তাঁদের। বিজেপির অন্দরের খবর, পাইলট ৩৫ জনকে টেনে আনতে পারলে এবং বিজেপিতে যোগ দিলে তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ দেওয়া হতে পারে। বিজেপির ৭৩ জন বিধায়ক রয়েছেন।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback