শুভ্রজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের মৃতদেহ নিয়ে রবিবার টানাপোড়েন চলল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। শেষবারের মতো সন্তানের মুখ দেখতে পাবেন কিনা জানেন না বাবা-মা। শনিবারের পর রবিবারও হন্যে হয়ে ঘুরছেন তাঁরা। বেলঘরিয়া থানায় চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ দায়ের করেছেন।সন্তানের মৃত্যুর তদন্ত চাইছেন অসহায় বাবা-মা। মুখ্যমন্ত্রীর কড়া নির্দেশের পরও কাজের কাজ যে হয়নি তা নিজের জীবন দিয়ে দেখিয়ে গেলেন ইছাপুরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী শুভ্রজিত্ চট্টোপাধ্যায়।কিন্তু মরেও শান্তি মেলেনি। তার দেহ নিয়ে নজিরবিহীন 'টানাপোড়েন' চলেছে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। হাসপাতাল হাসপাতাল ঘুরেও সন্তানকে বাঁচাতে পারেননি ইছাপুরের চট্টোপাধ্যায় দম্পতি। কার্যত বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু হয়েছে ১৮ বছরের শুভ্রজিতের। শুভ্রজিতের বাবা-মায়ের দাবি, কোনও করোনা পরীক্ষাই করেনি মেডিক্যাল কলেজ। বরং বেলঘরিয়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালের কয়েক মিনিটে করা করোনা পরীক্ষার রিপোর্টকে মান্যতা দিয়েই তাদের ছেলেকে প্রথমে ভর্তি নিতে চায়নি মেডিকে। শুভ্রজিতের সত্যি যদি কোভিড পজিটিভ হয় তবে সেই তথ্য স্বাস্থ্যদফতরের কাছে ছিল না কেন? প্রশ্ন এক অসহায় পিতার।শুক্রবার শুভ্রজিতকে ভর্তি নেয়নি রাজ্যের কোভিড হাসপাতাল সাগর দত্ত। সটান জানিয়েছে, বেড নেই। কিন্তু একদিন গড়াতেই সাগর দত্ত হাসপাতালের সুপারের বয়ান বদল দেখে আশ্চর্যচকিত মৃত শুভ্রজিতের বাবা-মা। বেলঘরিয়া থানার সাহায্য চেয়েও পাননি বলে অভিযোগ। তাই সুবিচার চেয়ে এবার বেলঘরিয়া থানায় অভিযোগ জানালেন তাঁরা। অভিযোগ জানানো হয়েছে কামারহাটি ইএসআই, বেলঘরিয়ার বেসরকারি হাসপাতাল, সাগর দত্ত হাসপাতাল ও বেলঘরিয়া থানার আইসি-র বিরুদ্ধে। ছেলের মৃত্যুর সুবিচার চাইছেন শুভ্রজিতের বাবা-মা। শুভ্রজিতের ময়নাতদন্তের দাবি করছেন তাঁরা।
শুভ্রজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের মৃতদেহ নিয়ে রবিবার টানাপোড়েন চলল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। শেষবারের মতো সন্তানের মুখ দেখতে পাবেন কিনা জানেন না বাবা-মা। শনিবারের পর রবিবারও হন্যে হয়ে ঘুরছেন তাঁরা। বেলঘরিয়া থানায় চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ দায়ের করেছেন।সন্তানের মৃত্যুর তদন্ত চাইছেন অসহায় বাবা-মা। মুখ্যমন্ত্রীর কড়া নির্দেশের পরও কাজের কাজ যে হয়নি তা নিজের জীবন দিয়ে দেখিয়ে গেলেন ইছাপুরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী শুভ্রজিত্ চট্টোপাধ্যায়।কিন্তু মরেও শান্তি মেলেনি। তার দেহ নিয়ে নজিরবিহীন 'টানাপোড়েন' চলেছে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। হাসপাতাল হাসপাতাল ঘুরেও সন্তানকে বাঁচাতে পারেননি ইছাপুরের চট্টোপাধ্যায় দম্পতি। কার্যত বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু হয়েছে ১৮ বছরের শুভ্রজিতের। শুভ্রজিতের বাবা-মায়ের দাবি, কোনও করোনা পরীক্ষাই করেনি মেডিক্যাল কলেজ। বরং বেলঘরিয়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালের কয়েক মিনিটে করা করোনা পরীক্ষার রিপোর্টকে মান্যতা দিয়েই তাদের ছেলেকে প্রথমে ভর্তি নিতে চায়নি মেডিকে। শুভ্রজিতের সত্যি যদি কোভিড পজিটিভ হয় তবে সেই তথ্য স্বাস্থ্যদফতরের কাছে ছিল না কেন? প্রশ্ন এক অসহায় পিতার।শুক্রবার শুভ্রজিতকে ভর্তি নেয়নি রাজ্যের কোভিড হাসপাতাল সাগর দত্ত। সটান জানিয়েছে, বেড নেই। কিন্তু একদিন গড়াতেই সাগর দত্ত হাসপাতালের সুপারের বয়ান বদল দেখে আশ্চর্যচকিত মৃত শুভ্রজিতের বাবা-মা। বেলঘরিয়া থানার সাহায্য চেয়েও পাননি বলে অভিযোগ। তাই সুবিচার চেয়ে এবার বেলঘরিয়া থানায় অভিযোগ জানালেন তাঁরা। অভিযোগ জানানো হয়েছে কামারহাটি ইএসআই, বেলঘরিয়ার বেসরকারি হাসপাতাল, সাগর দত্ত হাসপাতাল ও বেলঘরিয়া থানার আইসি-র বিরুদ্ধে। ছেলের মৃত্যুর সুবিচার চাইছেন শুভ্রজিতের বাবা-মা। শুভ্রজিতের ময়নাতদন্তের দাবি করছেন তাঁরা।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback