কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে পরিণত করেছিল রাজ্যের স্বাস্থ্যদফতর। সেই অনুযায়ী অন্যান্য রোগীদের ওই হাসপাতাল থেকে সরিয়ে অন্যত্র পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে বেঁকে বসেন ইন্টার্ন ও পিজিটি পড়ুয়া ডাক্তাররা। তাঁরা অবস্থানে বসে যান মেডিকেলে অন্যান্য রোগীদেরও চিকিৎসা চালু করার দাবিতে। অবশেষে কাটল জট। জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবিকে মান্যতা দিয়ে বৃহস্পতিবার নোটিফিকেশন জারি করলেন অধ্যক্ষ। নন-কোভিড রোগীদের জন্য খুলে যাচ্ছে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দরজা। চলতি মাস থেকেই মেডিকেল কলেজে সমস্ত রোগীদের চিকিৎসা করা হবে। শুরু হচ্ছে ইনডোর-আউটডোর পরিষেবাও। সরকারের এই ঘোষণাকে নিজেদের জয় বলে দাবি করেছেন আন্দোলনকারীরা। পাশাপাশি মেডিকেল কলেজ কর্তপক্ষ এও জানিয়েছে, করোনা চিকিৎসার ওয়ার্ডগুলিতে যে সব পরিকাঠামো জনিত সমস্যা রয়েছে তারও দ্রুত সমাধান করা হবে। ইন্টার্ন ও পিজিটি চিকিৎসক পড়ুয়াদের দাবি ছিল, মেডিকেল কলেজে শুধুমাত্র করোনার চিকিৎসা হওয়ায় তাঁদের প্রশিক্ষণ অসম্পূর্ণ যাচ্ছে। পাশাপাশি দূরদূরান্ত থেকে আসা বিভিন্ন সুপার স্পেশালিটি বিভাগের রোগীদেরও হাসপাতালে ভর্তি হতে না পেরে অনিশ্চিয়তায় ভুগছেন। এবার সেই সুপার স্পেশালিটি ওয়ার্ডগুলিও পুনরায় ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছেন মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, গতকালই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বৈঠক করেন কলকাতা মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ও সিনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে। সেখানেই তিনি এই আশ্বাস দিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবারই কর্তৃপক্ষ নির্দেশিকা জারি করে জানিয়ে দিল কলকাতা মেডিকেল কলেজে এবার থেকে অন্যান্য রোগীদেরও চিকিৎসা হবে।
কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে পরিণত করেছিল রাজ্যের স্বাস্থ্যদফতর। সেই অনুযায়ী অন্যান্য রোগীদের ওই হাসপাতাল থেকে সরিয়ে অন্যত্র পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে বেঁকে বসেন ইন্টার্ন ও পিজিটি পড়ুয়া ডাক্তাররা। তাঁরা অবস্থানে বসে যান মেডিকেলে অন্যান্য রোগীদেরও চিকিৎসা চালু করার দাবিতে। অবশেষে কাটল জট। জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবিকে মান্যতা দিয়ে বৃহস্পতিবার নোটিফিকেশন জারি করলেন অধ্যক্ষ। নন-কোভিড রোগীদের জন্য খুলে যাচ্ছে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দরজা। চলতি মাস থেকেই মেডিকেল কলেজে সমস্ত রোগীদের চিকিৎসা করা হবে। শুরু হচ্ছে ইনডোর-আউটডোর পরিষেবাও। সরকারের এই ঘোষণাকে নিজেদের জয় বলে দাবি করেছেন আন্দোলনকারীরা। পাশাপাশি মেডিকেল কলেজ কর্তপক্ষ এও জানিয়েছে, করোনা চিকিৎসার ওয়ার্ডগুলিতে যে সব পরিকাঠামো জনিত সমস্যা রয়েছে তারও দ্রুত সমাধান করা হবে। ইন্টার্ন ও পিজিটি চিকিৎসক পড়ুয়াদের দাবি ছিল, মেডিকেল কলেজে শুধুমাত্র করোনার চিকিৎসা হওয়ায় তাঁদের প্রশিক্ষণ অসম্পূর্ণ যাচ্ছে। পাশাপাশি দূরদূরান্ত থেকে আসা বিভিন্ন সুপার স্পেশালিটি বিভাগের রোগীদেরও হাসপাতালে ভর্তি হতে না পেরে অনিশ্চিয়তায় ভুগছেন। এবার সেই সুপার স্পেশালিটি ওয়ার্ডগুলিও পুনরায় ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছেন মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, গতকালই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বৈঠক করেন কলকাতা মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ও সিনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে। সেখানেই তিনি এই আশ্বাস দিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবারই কর্তৃপক্ষ নির্দেশিকা জারি করে জানিয়ে দিল কলকাতা মেডিকেল কলেজে এবার থেকে অন্যান্য রোগীদেরও চিকিৎসা হবে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback