বুধবার থেকে দক্ষিণ চিন সাগরে বড় ধরনের সামরিক মহড়া চালাচ্ছে চিন। তারই মধ্যে পাল্টা সামরিক মহড়ার কথা ঘোষণা করেছে আমেরিকা। ইতিমধ্যেই দক্ষিণ চিন সাগরে দুটি বিমানবাহী রণতরী সহ যুদ্ধজাহাজের একটি বহর পাঠিয়েছে তারা। শনিবার সেখানে সাম্প্রতিকালের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া হওয়ার কথা। এতে অংশ নেওয়ার জন্যই যুদ্ধজাহাজগুলো সেখানে পাঠানো। বেশ কিছুদিন ধরেই কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ দক্ষিণ চিন সাগরে উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য একে অন্যকে দায়ী করে আসছে দেশ দুটি। এক বিবৃতিতে মার্কিন নৌবাহিনী জানায়, ইন্দো-প্যাসিফিক খোলা রাখতে দক্ষিণ চিন সাগরে অভিযান ও মহড়া চালাতে যাচ্ছে ইউএসএস নিমিটজ ও ইউএসএস রোনাল্ড রিগ্যান। ওই দুই বিমানবাহী রণতরির সহযোগী হিসেবে আরও কিছু যুদ্ধজাহাজ পাঠানো হচ্ছে। তবে দক্ষিণ চিন সাগরের ঠিক কোথায় ওই মহড়া হতে চলেছে, তা নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি ওই বিবৃতিতে। প্রায় দেড় হাজার কিলোমিটার বিস্তৃত দক্ষিণ চীন সাগরের প্রায় ৯০ ভাগই চিন নিজেদের বলে দাবি করে থাকে। তবে চিনের এই দাবির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে প্রতিবেশী দেশগুলি। ব্রুনেই, মালয়েশিয়া, ফিলিপিনস, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম ও দক্ষিণ কোরিয়া ওই সাগরের কিছু অংশ নিজেদের বলে দাবি করে। সেই বিরোধের জেরে সেখানে সামরিক শক্তি বাড়িয়েছে বেজিং। যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, দক্ষিণ চিন সাগর থেকে গ্যাস, তেল তুলতে চাওয়া প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে চিন। প্রতি বছর দক্ষিণ চীন সাগরের ওপর দিয়ে প্রায় ৩ লাখ কোটি মার্কিন ডলারের বাণিজ্য হয়। এই পথের ৯০ শতাংশ নিজের এলাকা বলে দাবি করছে চিন। গত দশক থেকে দক্ষিণ চীন সাগরে একের পর এক কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি করে চলেছে চিন। বহু দ্বীপে যুদ্ধবিমান ওঠানামা করতে পারে এমন পরিকাঠামো তৈরি করেছে তারা।
বুধবার থেকে দক্ষিণ চিন সাগরে বড় ধরনের সামরিক মহড়া চালাচ্ছে চিন। তারই মধ্যে পাল্টা সামরিক মহড়ার কথা ঘোষণা করেছে আমেরিকা। ইতিমধ্যেই দক্ষিণ চিন সাগরে দুটি বিমানবাহী রণতরী সহ যুদ্ধজাহাজের একটি বহর পাঠিয়েছে তারা। শনিবার সেখানে সাম্প্রতিকালের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া হওয়ার কথা। এতে অংশ নেওয়ার জন্যই যুদ্ধজাহাজগুলো সেখানে পাঠানো। বেশ কিছুদিন ধরেই কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ দক্ষিণ চিন সাগরে উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য একে অন্যকে দায়ী করে আসছে দেশ দুটি। এক বিবৃতিতে মার্কিন নৌবাহিনী জানায়, ইন্দো-প্যাসিফিক খোলা রাখতে দক্ষিণ চিন সাগরে অভিযান ও মহড়া চালাতে যাচ্ছে ইউএসএস নিমিটজ ও ইউএসএস রোনাল্ড রিগ্যান। ওই দুই বিমানবাহী রণতরির সহযোগী হিসেবে আরও কিছু যুদ্ধজাহাজ পাঠানো হচ্ছে। তবে দক্ষিণ চিন সাগরের ঠিক কোথায় ওই মহড়া হতে চলেছে, তা নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি ওই বিবৃতিতে। প্রায় দেড় হাজার কিলোমিটার বিস্তৃত দক্ষিণ চীন সাগরের প্রায় ৯০ ভাগই চিন নিজেদের বলে দাবি করে থাকে। তবে চিনের এই দাবির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে প্রতিবেশী দেশগুলি। ব্রুনেই, মালয়েশিয়া, ফিলিপিনস, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম ও দক্ষিণ কোরিয়া ওই সাগরের কিছু অংশ নিজেদের বলে দাবি করে। সেই বিরোধের জেরে সেখানে সামরিক শক্তি বাড়িয়েছে বেজিং। যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, দক্ষিণ চিন সাগর থেকে গ্যাস, তেল তুলতে চাওয়া প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে চিন। প্রতি বছর দক্ষিণ চীন সাগরের ওপর দিয়ে প্রায় ৩ লাখ কোটি মার্কিন ডলারের বাণিজ্য হয়। এই পথের ৯০ শতাংশ নিজের এলাকা বলে দাবি করছে চিন। গত দশক থেকে দক্ষিণ চীন সাগরে একের পর এক কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি করে চলেছে চিন। বহু দ্বীপে যুদ্ধবিমান ওঠানামা করতে পারে এমন পরিকাঠামো তৈরি করেছে তারা।
For last 20 yrs America ki Bal chirchilo, in all other aspects it is very much true I.e Americans are such type of Bochachoda
ردحذفإرسال تعليق
Thank You for your important feedback