centre for Monitoring Indian Economy (CMIE)-এর এক সমীক্ষা রিপোর্টকে
হাতিয়ার করে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দিলেন বেকারত্বের হার অনেক কম
পশ্চিমবঙ্গে। শনিবার সকালেই তিনি ট্যুইট করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি লেখেন, করোনা সংক্রমনের এই কঠিন সময়ও পশ্চিমবঙ্গে
বেকারত্বের হার ক্রমশ কমছে। তিনি আরও লিখেছেন, তাঁর সরকারের সুদৃঢ়
অর্থনৈতিক কৌশলের কারণেই বেকারত্বের হার অনেকটা কম। পশ্চিমবঙ্গের
পরিসংখ্যান জাতীয় গড়ের চেয়ে অনেকটাই ভালো। একই সঙ্গে উত্তর প্রদেশ (৯.৬
শতাংশ) ও হরিয়ানার ( ৩৩.৬ শতাংশ) চেয়ে অনেক ভালো। উল্লেখ্য, এই দুটি
রাজ্যই বিজেপি শাসিত।
We've implemented a robust economic strategy to tackle #COVID19 & the devastation caused by Amphan. Proof lies in West Bengal's Unemployment Rate for the month of June 2020 which stands at 6.5%, far better than that of India at 11%, UP at 9.6% & Haryana at 33.6%, as per CMIE.
See the latest COVID-19 information on Twitter
CMIE-এর তথ্য অনুযায়ী জুন মাসে রাজ্যে বেকারত্বের হার ৬.৫ শতাংশ। যেখানে
জাতীয় গড় ১১ শতাংশ। যদিও জাতীয় স্তরে বিগত মাসগুলির তুলনায় বেকারত্বের হার
অনেকটাই কমেছে। গত এপ্রিলেই যেখানে এই হার ছিল ২৩ শতাংশ, জুনেই সেটা নেমে
হয়েছে ১১ শাতাংশ। লকডাউন শিথিল হতেই কাজে ফিরছেন সংগঠিত ও অসংগঠিত
শ্রমিকরা। ফলে কমছে বেকারত্বের হার। মুখ্যমন্ত্রীর ট্যুইট প্রসঙ্গে বিরোধী
দলনেতা আব্দুল মান্নান জানিয়েছেন, ‘উনি (মুখ্যমন্ত্রী) মাঝেমধ্যেই এই জাতীয়
তথ্য দিয়ে থাকেন। এর সঙ্গে বাস্তবের মিল থাকে না। আসলে লকডাউনে উনি
দিশেহারা হয়ে পড়েছেন’। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের কটাক্ষ, উত্তর
প্রদেশ, বিহারের মতো রাজ্য লক্ষ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিকদের ফিরিয়ে এনেছিল
নিজের রাজ্যে। সেখানে পশ্চিমবঙ্গ সরকার সামান্য কয়েকটি শ্রমিক স্পেশাল
ট্রেন চালিয়েছে। ফলে রাজ্যের শ্রমিকরা ফিরতেই পারেনি। তাই এখানে বোকারত্বের
হার কমই থাকবে। মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের বিরোধীতা করেছেন সিপিএম নেতা
তথা বিধায়ক সুজন চক্রবর্তীও। তাঁর কথায়, এই রাজ্যে না আছে শিল্প না আছে
কারখানা। এই রাজ্যের বেশিরভাগ মানুষই কাজের সন্ধানে ভিন রাজ্যে যান।
Amar chakri dorkar
ردحذفإرسال تعليق
Thank You for your important feedback