১৮ মাসে ৮ সন্তানের জন্ম দিলেন ৬৫ বছরের এক মহিলা। বিহারের মুজফফরপুরের মুসাহরি গ্রামের লীলা দেবীর রেকর্ড তাই বলছে। ২১ বছর আগে তিনি একটি ছেলের মা হয়েছিলেন। জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের জাতীয় মাতৃত্ব সহযোগিতা প্রকল্পে লীলাদেবী আর্থিক সাহায্য পেয়েছেন। সন্তান প্রসবের সময় প্রসূতিকে ১৪০০ টাকা দেওয়া হয়। প্রসবে সাহায্যকারী আশাকর্মীরা পান ৬০০ টাকা। ক্ষুদ্র চাষির স্ত্রী লীলাদেবী নিজেই হতবাক। হিন্দুস্তান টাইমসের খবর, নথি অনুসার গত ৮ মাসে তিনি ৮টি সন্তানের মা হয়েছেন। লীলাদেবী জানাচ্ছেন, ২১ বছর আগে তাঁর একটি পুত্রসন্তান হয়েছিল। এক সপ্তাহ আগে তাঁকে টাকা দেওয়া হয়েছে। শুধু লীলাই নন, জেলার অন্তত ৫০ জন মহিলার নামে এভাবেই টাকা তোলা হয়েছে। ৬৬ বছরের শান্তিদেবীর নথি বলেছে, তিনি একইদিন ১০ ঘণ্টার ফারাকে দুই সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। ৫৯ বছরের সাবরিনা খাতুনও ওই প্রকল্পে টাকা পেয়েছেন। এই দুর্নীতি ধরা পড়ার পর জেলাশাসক চন্দ্রশেখর সিং বৃহস্পতিবার তদন্তের আদেশ দিয়েছেন। স্টেটব্যাঙ্কের মুলাহির শাখার ম্যানেজার জানান, কী হয়েছে তা তিনি জানেন না। ফিঙ্গারপ্রিন্ট, আধার নম্বর মিলিয়েই টাকা দেওয়া হয়। কী হয়েছে তা যিনি এসব কাজ করেন তিনিই বলতে পারবেন। সেই অপারেটর এখন গা ঢাকা দিয়েছেন। (ছবিঃ হিন্দুস্থান টাইমস)
১৮ মাসে ৮ সন্তানের জন্ম দিলেন ৬৫ বছরের এক মহিলা। বিহারের মুজফফরপুরের মুসাহরি গ্রামের লীলা দেবীর রেকর্ড তাই বলছে। ২১ বছর আগে তিনি একটি ছেলের মা হয়েছিলেন। জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের জাতীয় মাতৃত্ব সহযোগিতা প্রকল্পে লীলাদেবী আর্থিক সাহায্য পেয়েছেন। সন্তান প্রসবের সময় প্রসূতিকে ১৪০০ টাকা দেওয়া হয়। প্রসবে সাহায্যকারী আশাকর্মীরা পান ৬০০ টাকা। ক্ষুদ্র চাষির স্ত্রী লীলাদেবী নিজেই হতবাক। হিন্দুস্তান টাইমসের খবর, নথি অনুসার গত ৮ মাসে তিনি ৮টি সন্তানের মা হয়েছেন। লীলাদেবী জানাচ্ছেন, ২১ বছর আগে তাঁর একটি পুত্রসন্তান হয়েছিল। এক সপ্তাহ আগে তাঁকে টাকা দেওয়া হয়েছে। শুধু লীলাই নন, জেলার অন্তত ৫০ জন মহিলার নামে এভাবেই টাকা তোলা হয়েছে। ৬৬ বছরের শান্তিদেবীর নথি বলেছে, তিনি একইদিন ১০ ঘণ্টার ফারাকে দুই সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। ৫৯ বছরের সাবরিনা খাতুনও ওই প্রকল্পে টাকা পেয়েছেন। এই দুর্নীতি ধরা পড়ার পর জেলাশাসক চন্দ্রশেখর সিং বৃহস্পতিবার তদন্তের আদেশ দিয়েছেন। স্টেটব্যাঙ্কের মুলাহির শাখার ম্যানেজার জানান, কী হয়েছে তা তিনি জানেন না। ফিঙ্গারপ্রিন্ট, আধার নম্বর মিলিয়েই টাকা দেওয়া হয়। কী হয়েছে তা যিনি এসব কাজ করেন তিনিই বলতে পারবেন। সেই অপারেটর এখন গা ঢাকা দিয়েছেন। (ছবিঃ হিন্দুস্থান টাইমস)
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback