জম্মু-কাশ্মীরের গুলমার্গের কাছে নিয়ন্ত্রন রেখার কাছেই ছ’মাস আগে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিলেন এক জওয়ান। স্বাধীনতা দিবসের দিনই সেই জওয়ানের দেহ উদ্ধার হল। সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, ১১ গাঢ়বাল রাইফেলসের হাবিলদার রাজেন্দ্রে সিং নেগির দেহ উদ্ধার হয়েছে। তিনি চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে টহল দেওয়ার সময় নিখোঁজ হয়েছিলেন। সেনা সূত্রে জানা যাচ্ছে, গুলমার্গের কাছেই পাকিস্তান সীমান্ত এলাকায় টহলদারি চালানোর সময় পা পিছলে খাদে পড়ে যান রাজেন্দ্র। এরপর বহুবার তল্লাশি চালিয়েও খোঁজ মেলেনি ওই জওয়ানের। এরপর সরকারিভাবে ৮ জানুয়ারি নিখোঁজ ঘোষণা করা হয় তাঁকে। এরপর আর কোনও সন্ধান না পাওয়ায় গত জুনেই তাঁকে শহীদ ঘোষণা করে পরিবারকে জানিয়ে দেয় সেনাবাহিনী। কিন্তু রাজেন্দ্রর পরিবার সেটা মানতে চাননি। তাঁরা সেনাবাহিনীকে জানিয়ে দেন, মৃতদেহ না দেখে রাজেন্দ্রর মৃত্যু মানবেন না। অবশেষে আচমকাই উদ্ধার হল তাঁর দেহ। বরফের নীচেই চাপা পড়ে ছিল দেহটি। বরফের নীচে এতদিন থাকার জন্য দেহে কোনও পচন ধরেনি। নিয়ন্ত্রনরেখা বরাবর টহলদারির সময়ই দেহটির অংশ দেখতে পান জওয়ানরা। এরপর পুরু বরফের আস্তরণ কেটে দেহটি বার করা হয়। তখনই জানা যায়, দেহটি নিখোঁজ হাবিলদার রাজেন্দ্রে সিং নেগির দেহ। এই খবর তাঁর পরিবারকে জানানো হয়েছে। নেগির দেহ শ্রীনগরের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা মৃত্যু পরবর্তী প্রক্রিয়া সারছেন। সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে পরিবারের হাতে দেহ তুলে দেওয়া হবে দেহ। সূত্রের খবর, ১৯ আগস্টই দেহ পৌঁছে যাবে শহিদ নেগির বাড়িতে।
জম্মু-কাশ্মীরের গুলমার্গের কাছে নিয়ন্ত্রন রেখার কাছেই ছ’মাস আগে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিলেন এক জওয়ান। স্বাধীনতা দিবসের দিনই সেই জওয়ানের দেহ উদ্ধার হল। সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, ১১ গাঢ়বাল রাইফেলসের হাবিলদার রাজেন্দ্রে সিং নেগির দেহ উদ্ধার হয়েছে। তিনি চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে টহল দেওয়ার সময় নিখোঁজ হয়েছিলেন। সেনা সূত্রে জানা যাচ্ছে, গুলমার্গের কাছেই পাকিস্তান সীমান্ত এলাকায় টহলদারি চালানোর সময় পা পিছলে খাদে পড়ে যান রাজেন্দ্র। এরপর বহুবার তল্লাশি চালিয়েও খোঁজ মেলেনি ওই জওয়ানের। এরপর সরকারিভাবে ৮ জানুয়ারি নিখোঁজ ঘোষণা করা হয় তাঁকে। এরপর আর কোনও সন্ধান না পাওয়ায় গত জুনেই তাঁকে শহীদ ঘোষণা করে পরিবারকে জানিয়ে দেয় সেনাবাহিনী। কিন্তু রাজেন্দ্রর পরিবার সেটা মানতে চাননি। তাঁরা সেনাবাহিনীকে জানিয়ে দেন, মৃতদেহ না দেখে রাজেন্দ্রর মৃত্যু মানবেন না। অবশেষে আচমকাই উদ্ধার হল তাঁর দেহ। বরফের নীচেই চাপা পড়ে ছিল দেহটি। বরফের নীচে এতদিন থাকার জন্য দেহে কোনও পচন ধরেনি। নিয়ন্ত্রনরেখা বরাবর টহলদারির সময়ই দেহটির অংশ দেখতে পান জওয়ানরা। এরপর পুরু বরফের আস্তরণ কেটে দেহটি বার করা হয়। তখনই জানা যায়, দেহটি নিখোঁজ হাবিলদার রাজেন্দ্রে সিং নেগির দেহ। এই খবর তাঁর পরিবারকে জানানো হয়েছে। নেগির দেহ শ্রীনগরের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা মৃত্যু পরবর্তী প্রক্রিয়া সারছেন। সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে পরিবারের হাতে দেহ তুলে দেওয়া হবে দেহ। সূত্রের খবর, ১৯ আগস্টই দেহ পৌঁছে যাবে শহিদ নেগির বাড়িতে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback