চালু হল মুখহীন আয়কর ব্যবস্থা। করদাতাদের আর কোনও অফিসারের মুখোমুখি হতে হবে না। সবই হবে ডিজিটাল। বৃহস্পতিবার ‘সৎকে সম্মান দিয়ে স্বচ্ছ করব্যবস্থা’ নামে নতুন একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রত্যক্ষ কর সংস্কার, করব্যবস্থাকে জনগণকেন্দ্রিক করাই সংস্কারের লক্ষ্য। মোদি বলেন, এই ব্যবস্থা হবে মুখহীন, অবয়বহীন। একটা নতুন ব্যবস্থা শুরু হচ্ছে। ন্যূনতম সরকার, সর্বোচ্চ প্রশাসন, এই নীতির দিকে তাকিয়েই এই প্রকল্প। দেশের নাগরিকদের জীবনে সরকারের হস্তক্ষেপ তুলে দেওয়া হবে। মোদির কথায়, কর যাচাই, আপিল, করদাতাদের চার্টার সবই হবে মুখহীন। কোনও অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগের আর প্রয়োজনই পড়বে না। ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে মুখহীন আপিলের কাজ। মোদির এই বক্তৃতা শোনেন বিভিন্ন বণিকসভা, ব্যবসায়ী সংগঠন, চাটার্ড অ্যাকউন্টান্টদের সংগঠনের প্রতিনিধিরা। ছিলেন বিশিষ্ট আয়করদাতারা। তিনি জানান, বকেয়া করের মামলার জন্য ইতিমধ্যেই চালু হয়েছে বিবাদ সে বিশ্বাস তক প্রকল্প। করের ডিজিটাল লেনদেনের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আয়করের পরিমাণও কমানো হয়েছে। ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে কোনও আয়কর নেই। এদেশে কর্পোরেট করের পরিমাণও অন্য দেশের তুলনায় কম। করোনার জন্য রিটার্ন জমার দিনও পিছোনো হয়েছে। তাঁর দাবি, গত ৬ বছরে সরকারের লক্ষ্য ছিল, যাদের ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট নেই তাদের অ্যাকাউন্ট তৈরি করা। অসুরক্ষিতদের সুরক্ষিত করা। যাদের টাকা নেই তাদের টাকা দেওয়া।
চালু হল মুখহীন আয়কর ব্যবস্থা। করদাতাদের আর কোনও অফিসারের মুখোমুখি হতে হবে না। সবই হবে ডিজিটাল। বৃহস্পতিবার ‘সৎকে সম্মান দিয়ে স্বচ্ছ করব্যবস্থা’ নামে নতুন একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রত্যক্ষ কর সংস্কার, করব্যবস্থাকে জনগণকেন্দ্রিক করাই সংস্কারের লক্ষ্য। মোদি বলেন, এই ব্যবস্থা হবে মুখহীন, অবয়বহীন। একটা নতুন ব্যবস্থা শুরু হচ্ছে। ন্যূনতম সরকার, সর্বোচ্চ প্রশাসন, এই নীতির দিকে তাকিয়েই এই প্রকল্প। দেশের নাগরিকদের জীবনে সরকারের হস্তক্ষেপ তুলে দেওয়া হবে। মোদির কথায়, কর যাচাই, আপিল, করদাতাদের চার্টার সবই হবে মুখহীন। কোনও অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগের আর প্রয়োজনই পড়বে না। ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে মুখহীন আপিলের কাজ। মোদির এই বক্তৃতা শোনেন বিভিন্ন বণিকসভা, ব্যবসায়ী সংগঠন, চাটার্ড অ্যাকউন্টান্টদের সংগঠনের প্রতিনিধিরা। ছিলেন বিশিষ্ট আয়করদাতারা। তিনি জানান, বকেয়া করের মামলার জন্য ইতিমধ্যেই চালু হয়েছে বিবাদ সে বিশ্বাস তক প্রকল্প। করের ডিজিটাল লেনদেনের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আয়করের পরিমাণও কমানো হয়েছে। ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে কোনও আয়কর নেই। এদেশে কর্পোরেট করের পরিমাণও অন্য দেশের তুলনায় কম। করোনার জন্য রিটার্ন জমার দিনও পিছোনো হয়েছে। তাঁর দাবি, গত ৬ বছরে সরকারের লক্ষ্য ছিল, যাদের ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট নেই তাদের অ্যাকাউন্ট তৈরি করা। অসুরক্ষিতদের সুরক্ষিত করা। যাদের টাকা নেই তাদের টাকা দেওয়া।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback