প্রসূন গুপ্ত
২৮ আগস্ট প্রয়াত স্বাধীনতা সংগ্রামী তথা সর্বভারতীয় কংগ্রেস নেতা অতুল্য ঘোষের ১১৭ তম জন্মদিন। প্রথম জীবনের অধিকাংশ সময়ই কেটেছে তার সংগ্রাম এবং ব্রিটিশের বিরুদ্ধে আন্দোলনে। জেলও খেটেছেন বহুবার। শোনা যায় যে জেলে প্রতিবাদ করার কারণে পুলিশের লাঠির আঘাতে তার একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়। তাই বাকি জীবন কালো চশমা পরে থেকেছেন। স্বাধীনতার পর তাঁকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমন্ত্রণ জানানোর পর তিনি পরিষ্কার জানান যে তিনি দলের সংগঠন নিয়েই থাকতে চান।
২৮ আগস্ট প্রয়াত স্বাধীনতা সংগ্রামী তথা সর্বভারতীয় কংগ্রেস নেতা অতুল্য ঘোষের ১১৭ তম জন্মদিন। প্রথম জীবনের অধিকাংশ সময়ই কেটেছে তার সংগ্রাম এবং ব্রিটিশের বিরুদ্ধে আন্দোলনে। জেলও খেটেছেন বহুবার। শোনা যায় যে জেলে প্রতিবাদ করার কারণে পুলিশের লাঠির আঘাতে তার একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়। তাই বাকি জীবন কালো চশমা পরে থেকেছেন। স্বাধীনতার পর তাঁকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমন্ত্রণ জানানোর পর তিনি পরিষ্কার জানান যে তিনি দলের সংগঠন নিয়েই থাকতে চান।
একবার প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু তাঁকে দিল্লিতে আমন্ত্রণ জানানোর পর তিনি জানান যে তিনি এখন অবহেলিত ভারতে ঘুরে বেড়াবেন সময় হলে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। নেহরুর মৃত্যুর পর লালবাহাদুর শাস্ত্রী এবং ইন্দিরা গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী করার দায় নিয়েছিলেন। পরে অবশ্য দলের অন্তর্দ্বন্দ্বে তিনি কামরাজ সহ বহু নেতা দল ভেঙে নতুন দল করেন| জরুরি অবস্থার পর ওই দলই জনতা পার্টি হয়ে ক্ষমতায় আসে। এবারও তিনি মন্ত্রিসভায় যাননি।
এরপর পচিমবঙ্গে ক্ষমতা দখল করে বামফ্রন্ট। অতুল্যবাবুও সরে আসেন রাজনীতি থেকে। শেষ জীবন এই অকৃতদারের কাটে শিশুদের দাদু হয়ে বিধান শিশু উদ্যানে। তাঁরই হাতে তৈরি ছাত্র যুব সমাজ তৈরী করে ছাত্র পরিষদ দিবস বলে শোনা যায়। আজ সেইদিন কিন্তু আজ আর তাঁকে স্মরণ করে কেউ?
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback